বাদ
ইজ্ম
দেওয়াল জুড়ে কিচমিচ তুঙ্গে উঠে কমতে থাকে
সাঁঝবাতির
গান ফেরে কালভার্ট ধরে।
সব গল্প ছোঁয়া হয়নি, যেমন হাতে তুলি ধরে বলে ওঠা,
ক্যানভাসে
পায়রার খোপ
সাথে
চার্লসের আনাগোনা... সেই যে সেই ডারউইন এখন অবাক!
যুদ্ধক্ষেত্রে বিবর্তন আসে বারুদ চেটেপুটে
প্রতিদিন
সদ্যোজাত শব হেসে ওঠে, বেঁচে আছি...
বহন
করো ছাই হবার মাহেন্দ্রক্ষণে
কুশলী
তবে শোনো, তোমার সাথে সেই
নিঃসঙ্গ স্ক্রীন হয়ে কথা বলে গেছি
না, এখন বোঝার চেষ্টা বৃথা
প্রিন্টে টান দিয়ে দেখো, অপর প্রান্তে বসে আছে গেঁয়ো গুণিন
রণক্ষেত্রে শুধু তুমি, তোমার ছায়া।
না, এখন বোঝার চেষ্টা বৃথা
প্রিন্টে টান দিয়ে দেখো, অপর প্রান্তে বসে আছে গেঁয়ো গুণিন
রণক্ষেত্রে শুধু তুমি, তোমার ছায়া।
তক্ষক ডাকার ক্ষণে
চিরায়ত সন্দেহে কখনো বন্যতা ছেঁকে তোলা
আঁকড়ে ধরেছো বাঘনখ অজান্তে
সন্ত্রস্ত মুহূর্তে নিশিগন্ধা ছমছম করে অশরীরী গন্ধে এক-দু’পশলা
দেওয়াল ভরে গেছে কিছু ভিজে মুখোশে।
আঁকড়ে ধরেছো বাঘনখ অজান্তে
সন্ত্রস্ত মুহূর্তে নিশিগন্ধা ছমছম করে অশরীরী গন্ধে এক-দু’পশলা
দেওয়াল ভরে গেছে কিছু ভিজে মুখোশে।
এরপর অবিশ্বাসী ভরসা
তারাদের ভিড়ে খুঁজে যাবে,
শেষ শো, ড্রপসিন... কিছু ছেঁড়া টিকিটে ছড়ানো তোমার সাথে থাকা;
শেষ শো, ড্রপসিন... কিছু ছেঁড়া টিকিটে ছড়ানো তোমার সাথে থাকা;
আগামীকালের জন্য হলসাফাই চালু...
ছোটবেলার ‘ঈশানকোণে মেঘ জমেছে’গুলো
বেশ আবদার নিয়ে ঠাকুমার গা ঘেঁষে বসত
জোছনাতলায়, পা’ছড়ানো শীতলপাটির কোলে।
পক্ষকালের বেড়ালচালে দূরে কোথাও আবছা হওয়ায়
জোনাকিরা কবে অবলুপ্তির পথে এগিয়েছে,
বোঝা গেছিল, যেদিন মুখস্থ কবিতার লাইন
হুড়মুড়িয়ে এর ওর ঘাড়ে।
খুব শিক্ষা, বেড়ে শিক্ষা, বাধ্য হও,
বটের ঝুরি পাকিয়ে শরীর অবশেষে।
এন্তার কুচি রোদ অপেক্ষায় জানান দিত
এভাবেই মেঘ তৈরি হয় শুকনো বালিশে;
প্রথাগত চাতক পিপাসায় ডুবতে থাকে...
কৃত্রিম ঝর্নায় সেদিন লালনিয়া সূর্যবৃষ্টি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন