ঘাসফুলের দরজায়
কীভাবে রাস্তাটা অন্য
রাস্তাগুলো এড়িয়ে পৌঁছতো বাড়ির কাছাকাছি, এই প্রশ্নে স্পষ্ট হয় একটা বকুল গাছ। কিশোরী বকুলকে টিপ্পনী
কেটে চলে যায় বখাটে বৈশাখ।
হাটের আশেপাশেই ছিল রাস্তাটা, দু’পাশে গ্রাম…
বিরোধ ছিল ধানক্ষেত সমান। আদুরে মেয়েকে ভয় পাইয়ে
দিত ডাহুক।
কোনোদিন খুঁজে পাবে
না জেনেই
মোড়ের দোকান টপকে বড় হয় রাস্তা। ছায়া সরে যায় তৈলাক্ত
দুপুরে। যে প্রেম হঠাৎ পরিবর্তন করে স্ট্যাটাস তার
সোনালু ঘামে বুদবুদ
কাটে হাঁসদের সেলফি। সাবান ঘষলে পুরনো
স্মৃতিতে চকচকে ঘাসফুল ফোটে
নেইল কাটার
অপ্রয়োজনের সংসারে একমাত্র পিছুটান মায়া, বড্ড বেহিসেবী অথচ
ঘুণপোকায় অভ্যস্ত। তবু যে ঘুম স্বপ্ন দেখেনি মাঝরাতে জ্বালায় শরীর। বাড়তি নখের আঙুলে বেজে ওঠে জংধরা পুরনো নেইল কাটার।
আঙুল ছুঁয়ে ভারী হয় হা-হুতাশের বাতাস। হেঁয়ালী মেঘ কেটে ঝরে রোদ। পাখিরা অ্যালার্ম টোন হয়ে বাজে
জানালার গ্লাসে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন