প্ল্যানচেট
রাতের কিছু ছায়া, সরীসৃপের মতো সোফার গা বেয়ে ওঠে
হঠাৎ লোডশেডিং; ছায়াগুলো নানা আকৃতি নিয়ে
বালিশের কাছে জড়ো হয়; ম্যাচের কাঠির খোঁজে, বিকেলেই শেষ।
সন্ধ্যায় পুরনো কাঁথা ছড়িয়ে দেবে প্রাচীন সুবাস, মৃদু অন্ধকারে,
জানালার কাচে দেখা যাবে বিদ্যুতের তারে পাখিদের খুনসুটি
নৈশ কারখানার ছুটির ঘন্টা তখনো বাজতে দেরি
আমার ঘরে বিষণ্ন প্ল্যানচেট। অতীত গণনায় ডুবে যাওয়া সন্ন্যাসীর বিলাপ।
ফেরীঘাটে-২
নদীতীরে এলোমেলো অন্ধকার, চায়ের ছাপড়া দোকানে
আলস্য
হামাগুড়ি দেয় চায়ের পেয়ালায়, ছেড়ে যাওয়া ফেরীর পেছনে
শুশুকের ডিগবাজি, খুদে বার্তা
সর্ষে খেত ঘিরে জমে যায় ভীড়, গায়েনের গাঢ় সুর
পাশ কেটে যায় কেউ কেউ
ফেরীঘাটের চিৎকার, উপচানো নৈ:সঙ্গ ঝুলে থাকে পল্টনে
বেলুন
উড়িয়ে দিয়েছ বেলুন, বেগুনী প্রশ্বাস,
নিরাভরণ গোপনীয়তা,
আমরা নিচ থেকে দেখি
শার্টের বোতাম খোলা, আকাশ চিতিয়ে দিয়েছে বুক
কোথাও বাঁশি বাজে,
নভোযান থেকে নেমে আসে তীব্র আলোর ছুরি
ছিন্নভিন্ন শরীর, তবুও ধরে থাকি
সূতো
রাতের কিছু ছায়া, সরীসৃপের মতো সোফার গা বেয়ে ওঠে
হঠাৎ লোডশেডিং; ছায়াগুলো নানা আকৃতি নিয়ে
বালিশের কাছে জড়ো হয়; ম্যাচের কাঠির খোঁজে, বিকেলেই শেষ।
সন্ধ্যায় পুরনো কাঁথা ছড়িয়ে দেবে প্রাচীন সুবাস, মৃদু অন্ধকারে,
জানালার কাচে দেখা যাবে বিদ্যুতের তারে পাখিদের খুনসুটি
নৈশ কারখানার ছুটির ঘন্টা তখনো বাজতে দেরি
আমার ঘরে বিষণ্ন প্ল্যানচেট। অতীত গণনায় ডুবে যাওয়া সন্ন্যাসীর বিলাপ।
ফেরীঘাটে-২
নদীতীরে এলোমেলো অন্ধকার, চায়ের ছাপড়া দোকানে
আলস্য
হামাগুড়ি দেয় চায়ের পেয়ালায়, ছেড়ে যাওয়া ফেরীর পেছনে
শুশুকের ডিগবাজি, খুদে বার্তা
সর্ষে খেত ঘিরে জমে যায় ভীড়, গায়েনের গাঢ় সুর
পাশ কেটে যায় কেউ কেউ
ফেরীঘাটের চিৎকার, উপচানো নৈ:সঙ্গ ঝুলে থাকে পল্টনে
বেলুন
উড়িয়ে দিয়েছ বেলুন, বেগুনী প্রশ্বাস,
নিরাভরণ গোপনীয়তা,
আমরা নিচ থেকে দেখি
শার্টের বোতাম খোলা, আকাশ চিতিয়ে দিয়েছে বুক
কোথাও বাঁশি বাজে,
নভোযান থেকে নেমে আসে তীব্র আলোর ছুরি
ছিন্নভিন্ন শরীর, তবুও ধরে থাকি
সূতো
কিছু বানান ভুল এসেছে আমার কবিতায় (হামীম ফারুক)। কাচে পড়তে হবে কাঁচে। পল্টন পড়তে হবে পল্টুন। ভুল শুধরে নিলে খুশি হব।
উত্তরমুছুন