অসিত ঘোষ
গোঁজছাড়া
ভেদ-অভেদের মাঝে লাফায় মাছ
লৌহমাছ ডাস্টবিন ডাস্টবিন খেলে
পাতাকে পাতা ঢ্যারালো কবিতা শান হয়ে
বোনাস পয়েন্ট নেয় ডিগবাজিভ
যেহেতু খুদিত চাণক্যের
ড্রামামা দামা দামা বাজে
বিলের গায়ে বসে এক দুই সারস মানুষ
ডেকে নেয় ধুলোর ফর্সা পামিরের মতো
কিছু আগত ভিড় করে অখন তখন
কবাডি শেখার নেশায় -
গণিতের ভেতর প্রেমের ইকা হলে - ওকে
উল্টো কেসে বাজার হয় মলের
ধসের তলায় খসখস খসখস মানে
গোঁজছাড়া ফলতটের স্বজনী গন্ধ
জল্লত
তুমিও তো অনেকের একজন
তাই দুঃখকে সংখ্যা দি' না
অখণ্ডে এক পাক দিয়ে
চল বসি আসবে বা না না-র নিঃশ্বাসে
বেশ থাকো সাময়িক
বেশ থাকো শূন্যে মুঠি ছুঁড়ে
ভিজিয়ে কেচে শুকো করে যুক্তি ও মুক্তির যুমু
কিছু বি(নি)দ্রা তোমার পায়ের তলার পাংলাস ছুঁয়ে
ফ্যাঁচফ্যাঁচ হারাবে অগঙ্গায় লেগঙ্গায়
তখন যেও থেও দাঁড় টেনে থির জলে
সখস সখস জল্লত খেলে
এতো বলার গু গু ল টি আসল তো কিছু-না-বলা ঠোঙা
রাস্তায় বাস্তায় লবণ নাচিয়ে মাখিয়ে খেয়ে
উঃ আঃ হুঃ হাঃ দিলে ফেলে
দুজনে চায়ের কাপটি ধরার আগে
উহার এক বুক খোলা বেবাক ফউস।
সে সেতু
(১)
পাতা ও পাতা-পাতা বোলনিতে
ঠিকানা টুকলাম
সরল দূর
থেকে পৌঁছোলো তাল
নেভা তারে ঝনাৎ বেজে ওঠে
তীব্রতা এমনই বেঁধেছ অ-ফেরায়
ভয়কর ভিড় পাতলা হয় তোমার অপূর্ব দোষে
কোলাহল ঢাকা পড়ে নিঁখুত ফাঁকা ফাঁকা নামো
ফোঁটা ফোঁটা রঙ ফুটে ওঠে যেন
জমি ছিল আজো আছে
(২)
'ছিল' 'আছে'তে হারায়
বড়ো দেখা পায়
চুম মারে(মায়াতি)
হাতে গা-তে হাঁটনায় দেওয়াল ভেদ করে
ছায়ার বিশুদ্ধ খিলের নিখিলে
কী দারুণ বর্তে আছ যে
ধ্বংসের বিকল্প নড়ে ওঠে অসংখ্য পা-টা-তনের ওপর
ছিলে বলে
নেই বলে
এই ছিলে নেইয়ের এতো প্রতাপে উড়পুড় আছ বলে
এই চব্বিশ ঘন্টা
আসলে এক গোটা সময়ের ভাগাড়
সেই হেতু
সেতু স্ত্রীলিঙ্গ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন