র্যাটল র্যাটল
তোমরা আমায় খুন দেবে, আমি দেবো পাসিনা।
ক্রমেই খুশবুদার হবে হাসিনাদের কিল্ভেজজলসা। সেক্সি মাউসি, লাউসি পায়ে টলোটলাবে
ছলছলাত ডিস্কে। কিসকে দিল মে কিতনা জান আছে, আজ দেখে নেওয়ার দিন। কিসকে দিলমে কিতনা দরদ। উসমে থোরাসা নুনের ছিঁটেফোঁটা
ও! আরে ফোটাও হে! মরদ মাউস ঢাউস ঢাউস আঁতেল ও
বোকাসোনাদের খাঁচায় পুরছে। ইয়ে পুড়ছে। মাথার শ্যাম্পুর বদলে নিচ্ছে স্থান কাল পাত্র। তোমার চোখে
আমার সব্বোনাশ দেকার দিন আজ। ডপকা মাগী বা টিনএজ কবিতাকে
মানুষ মারার কলে হুড়কো
তুলে রেখে এসছি টোপে, গিলতে গেলেই গলা জ্বলবে। আসলে ঝাঁঝে নয়, ভাঁজে ভাঁজে
এক্সপেরিমেন্টালতা লুক্কে আছে। কে আর কাকে দূষবেন ভাই, এর নাম দূষণ। উলটোপালটা জানোয়ার ধরে ল্যাব বা জীবনে গিনিপিগ
রাখার দিন শেষ। শিপ অফ থেসাস দেকিয়ে পতিবাদ করার দিন শেষ। আমিও জানোয়ার মারবো,
চড়বো, খাবো, দাবো, মাখবো, লাচবো, হাগবো, মুতবো, থুকবো, বেঁধে রাখবো খাঁচায় আর
ল্যাবে! যুদ্ধ পিস পিস অনেক হল। আমি চাই-
মানুষ
মানুষ
মানুষ
মানুষ
মানুষ
অ !
তাই তো...
ভাবচো কোবতে করছি। আসলে পারফিউম বানাবার চেষ্টা ( পাসিনা বলে কি
হাসি না ) !
শোনো ভাই, লেখার কায়দা মারলেই কেউ কোবতে লিকতে পারেনা। হাত
পরিষ্কার করি, এবং এরপর দেখি, কি গেলালো যায় মানুষটাকে।
একসাথে একখাঁচায় ছেলেমেয়ে রাখলেই দেকচি কোবিপনা শুরু। ঠিক জয়েণ্ট লক্ষ্য করে আমি
ঢিল ছুরি, আকা ছুড়ি আকা কাঁচের শিশি। কাতরানো দেখে হাসতে হাসতে হাত দিয়ে টেনে বার
করি। খুঁতে বিতকুটে মালটা কিডো মাউসকে খেলার জন্যে দিয়ে দেবো। আর ছেলেটা, ছেলেমানুষটা
এখনো ছটফটাচ্ছে। আমি আসতে করে পা’টা ছিঁড়ে
দেকি- যত জোর চেঁচাবে আমাদের বাজির পারদ ত্তদ্দুর! বিশ কে তিশ ! আমি হাত’টা ছিঁড়ে
দেকি। একদম
রেওয়াজি মানুষ। নরম চর্বি চর্বি লেয়ার, এর নাম নাকি ইমোশন! চোক খুলচে না দেকে ভয়
করলো, ২০০এ তে কিনলুম, জলে যাবে?! কানের কাছে চেঁচিয়ে বললুম, চোক খোল মানুষ, এবার
চোক খোল। দ্যাখ ভকোপান এসেছেন।
জাস্ট চোক খুলেছিল আর কি, অমনি একটা সিল্ক প্রোটিন মেশানো সান সিল্ক ড্রপালাম। এর পর অন্ধ বন্ধ
রন্ধন না হয়ে যায় কোথায়! একদম জমে সহজপাঠ!
মাল পারফিউম বানাবার যোগ্য না, প্লেন ভোগ্য!
এখন
আমি ওদের ব্যাগে পাওয়া একটা বই পড়ছি। সেক্সি মাউসির রান্নার গন্ধে ল্যাবও লাভ
ছইছত্রাকার-
‘এ দেশে আইন নেই- আছে ডারউইন’
(ঋণ
- তানিয়া)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন