চাঁদ
কখন চাঁদ টুপ করে নেমে
এসে বলে,
‘আমিও শুতে চাই তোমার কোলে’।
তুমি বলবে, ‘কত মরুভূমি,
নদী, ঝড় পেরিয়ে,
পেটে ধরেছিলাম তোকে’।
তুমিও কাঁদবে, চাঁদও কাঁদবে,
আবার সেই রাত্রি হলে
তুমি চন্দ্রাহত হয়ে যাবে।
আবার চাঁদ
মেঘ ময়ূরের পিঠে চাঁদ
অনেক আলো ছায়ার মাঝে,
ঐতিহাসিক রহস্যময়তার আবেশ।
আর গভীর রাত্রি হলে
প্রাকৃতিক স্মৃতি টেনে এনে,
মশারির ভেতর কবিতা লেখার অভ্যেস।
এখন রাত্রি
এখন রাত্রি
সবুজ তার শেষ
এমন রাত্রি।
ঘড়ি তার পথ ভুল;
কলম তার দিন ছেড়ে
এখন একাকীত্ব।
তবু কি হলো;
জানে না তো কেউ,
এই শব্দ হীন পায়ের ছাপ
সমুদ্র থেকে হোটেলে,
আর চাঁদ
সে তো চিরকাল। মেঘের সাথে শেষ চুমুক,
এবার শুতে যাব।
কাল আবার রাত্রি তার ফায়ার প্লেসে নামবে,
কলম আবার ফিরবে,
আর স্মৃতি তার উজান
টেনে নেবে রাতের সমুদ্রে।
এখন রাত্রি
সবুজ তার শেষ
এমন রাত্রি।
চাকা
অফিসে ঢুকে, টেবিলের বইগুলো একনাগারে আমারই হাতে সুনির্দিষ্ট।
অতঃপর, কিছু পর, নিজ ব্যবহারে বিশৃঙ্খল সূচনাময়।
এটাই যদি অবশ্যম্ভাবী, তবে কেন এত চাকা ঘোরে? রোজ নতুন করে।
ইতিহাস ঠিক তেমনি ফিরে আসে ঋতুবৎসল পৃথিবীর মতো।
এলোমেলো
চোখ ও হাসির গণ্ডী কেটে,
নারীর মুখের মতোন
শব্দের গোপন ডেরা
জানা থাকলেও, যাচ্ছি না।
হাত পা আটকে থাকা
নেড়া গাছের তীব্র চীৎকার
শুনতে চাইলেও, শুনতে পাচ্ছি না।
নারী দিবস
শরীর থেকে চিড় চিড় করে
ঝরে পরে রক্তের লিঙ্গ।
সব একে একে ভক্ষণীয় –
পবিত্র ও অপবিত্র বা।
শৈশবের শ্রম থেকে আজ
পূর্ণতার অবকাশ।
এ পূর্ণতা ক্লেদ, ঘাম, ডিম্বাণুর
পূর্ণতা।
যতদিন না সিলমোহরের অদলবদলে ক্লান্ত জন্ম,
ততদিন ফেস্টুন, মিছিলে, সভায়
আটকে থাকবে ক্ষণা, গার্গীর দিবস।
কখন চাঁদ টুপ করে নেমে
এসে বলে,
‘আমিও শুতে চাই তোমার কোলে’।
তুমি বলবে, ‘কত মরুভূমি,
নদী, ঝড় পেরিয়ে,
পেটে ধরেছিলাম তোকে’।
তুমিও কাঁদবে, চাঁদও কাঁদবে,
আবার সেই রাত্রি হলে
তুমি চন্দ্রাহত হয়ে যাবে।
আবার চাঁদ
মেঘ ময়ূরের পিঠে চাঁদ
অনেক আলো ছায়ার মাঝে,
ঐতিহাসিক রহস্যময়তার আবেশ।
আর গভীর রাত্রি হলে
প্রাকৃতিক স্মৃতি টেনে এনে,
মশারির ভেতর কবিতা লেখার অভ্যেস।
এখন রাত্রি
এখন রাত্রি
সবুজ তার শেষ
এমন রাত্রি।
ঘড়ি তার পথ ভুল;
কলম তার দিন ছেড়ে
এখন একাকীত্ব।
তবু কি হলো;
জানে না তো কেউ,
এই শব্দ হীন পায়ের ছাপ
সমুদ্র থেকে হোটেলে,
আর চাঁদ
সে তো চিরকাল। মেঘের সাথে শেষ চুমুক,
এবার শুতে যাব।
কাল আবার রাত্রি তার ফায়ার প্লেসে নামবে,
কলম আবার ফিরবে,
আর স্মৃতি তার উজান
টেনে নেবে রাতের সমুদ্রে।
এখন রাত্রি
সবুজ তার শেষ
এমন রাত্রি।
চাকা
অফিসে ঢুকে, টেবিলের বইগুলো একনাগারে আমারই হাতে সুনির্দিষ্ট।
অতঃপর, কিছু পর, নিজ ব্যবহারে বিশৃঙ্খল সূচনাময়।
এটাই যদি অবশ্যম্ভাবী, তবে কেন এত চাকা ঘোরে? রোজ নতুন করে।
ইতিহাস ঠিক তেমনি ফিরে আসে ঋতুবৎসল পৃথিবীর মতো।
এলোমেলো
চোখ ও হাসির গণ্ডী কেটে,
নারীর মুখের মতোন
শব্দের গোপন ডেরা
জানা থাকলেও, যাচ্ছি না।
হাত পা আটকে থাকা
নেড়া গাছের তীব্র চীৎকার
শুনতে চাইলেও, শুনতে পাচ্ছি না।
নারী দিবস
শরীর থেকে চিড় চিড় করে
ঝরে পরে রক্তের লিঙ্গ।
সব একে একে ভক্ষণীয় –
পবিত্র ও অপবিত্র বা।
শৈশবের শ্রম থেকে আজ
পূর্ণতার অবকাশ।
এ পূর্ণতা ক্লেদ, ঘাম, ডিম্বাণুর
পূর্ণতা।
যতদিন না সিলমোহরের অদলবদলে ক্লান্ত জন্ম,
ততদিন ফেস্টুন, মিছিলে, সভায়
আটকে থাকবে ক্ষণা, গার্গীর দিবস।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন