শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

১১) ইন্দ্রনীল বক্সী

খেউর   
                                        

ঠিক এখান থেকে একটা শৌখিন ঝাঁপ দেবো ভাবছি,
আছড়ে পড়বো চূড়ান্ত বেহায়াপনায়,
তেজারতি কাব্যের ভানে
ঘেয়ো কুকুরের মতো বিপদসঙ্কুল।

সবকটা বোতল নেশায় দুলবে ভান্ড।
হ্যাঁ, নেশায় দুলবে শিশ্নসম্বল কর্ণ কবিয়াল
চুপকে চাবকে যাবে আইনানুগ
কাব্যছেঁড়ার সহবাসে
শিল্প প্রতিশ্রুতি

খামোখা শুনিও না হেদিয়ে যাওয়া খিদের খামচানি
কবেকার ঘি আর গোঁফের
ছিনাল ভাটকথা, মটকা বিগড়ে আছে...
বরং সবুজকম্বলে পিচুটি মুছে শুয়ে পড়ো পাশ ফিরে

এবার ছিনঘিনে বাতাস দিলেকানাগলিতে বছর ১৯শের
মেয়েটাকে ছিঁড়ে নিতে অজস্র হাত বাড়াই,
আলতো করে তুলে নি গলার বচন পিচকারি,
ফন্দি করে লটকে রাখি রেপ-চক-ডাস্টার
ইরোটিকা কি স্ত্রী জাতের?
...এবং অটুট যোনি!

ভাবছি...
প্রচন্ড মেয়েছেলে দেখে বেজন্মা কম পড়ে যাবে!

রং কনসেপশন 
                             
স্যাটায়র দিয়ে শূন্য মাপতে গিয়ে ক্রমে পিচ্ছিল মুশায়রা
কানিজ দিব্যি ঘুমিয়েমাথার ভিতরে সেলিং অন্ধ গেস্টাপো জং
...দু’কান কাটা মেধাবৃত্তির অসভ্য লন্ঠনে কীরকম ছন্ন ফুলেল সেন্টকারি
আত্মার রতি ও ফেস্টিভাল থিওরি ওরকম একলা পরে...
সামনে তোমাকে ভেবে নিয়ে পালতোলা নৌকায় চিহ্নপতাকা রাখি
...এই একমাত্র আমার পুরুষ মান

...জন্তু চিন্তায় কেমন অনায়াস খিদে পেরিয়ে যায় বাদাম ক্ষেতের সবুজ
ফস্কে পড়ে যাওয়া রম্য আয়নাবিম্ব তুমি যখন শারীরিক চূর্ণতা পাও
মিথ্যে বলবো না... লিবিডো রোমাঞ্চিত হয়
...ফসলের দিনগুলি যদি দাগিয়ে রাখা যায় অথবা জিঙ্গল বাজে ভোরের
উঠোনময়... বাদাবাকি সমস্ত বৃক্ষঠাসা ও তাত মূলজালে নাইট্রোজেন বাসা
...আবাদি থমকে আছে নিছক প্রকল্প ও অস্তন্যদায়


২টি মন্তব্য: