তরঙ্গ
তীব্রতর মোহে
নেমে আসে জাগৃতির ফুল বৃক্ষ পাখি
আঁধির আড়ালে রাখা দগ্ধ এক ঘুমে
রুদ্ধ
চোখ
বিপরীতে সমকোণ
রোদ সরাচ্ছে কে উপলব্ধ ডানায়
তরঙ্গ উঠছে
অগণিত তারা ঝরা পিরামিড বুকে
তরঙ্গ জাগছে
অলৌকিক হচ্ছে এ সৌজন্য বিনিময়
নির্জন প্রিজমের রঙে মুখ ডোবাচ্ছে নির্ঘুম তক্ষক
বৃত্তাভাস
সেইসব সন্ত্রাস দিনে আমাদের জন্য
মহাজাগতিক উষ্ণতা আনতে গিয়ে
রাত্রিজোনাকগুলি ছোট হতে হতে
একদিন হারিয়ে গেল…
আমরা যে যার নাভিমূলে হাত রেখে
সেই থেকে অপেক্ষার বুনছি দিন
চাইছি নির্বাণ
আমাদের বর্ণহীন চোখ-
রাত্রির বাঁকে বাঁকে ঘুমের শিশির
তীর্ণের জল ভেঙে পড়ছে জলের প্রিজমে
নিভে যাচ্ছে স্থাপনার আলো, ফুরিয়ে আসছে, অথচ বিস্ময়-
লুপ্তপ্রায় ঘুম অজস্র পদ্মপাপড়িতে লিখছে সূচনাপর্ব
ধীরে শ্রমণা-
মুখবন্ধের শেষ শব্দযোজনা এখনও বাকি...
অসুখ
সমস্ত অসুখের ভেতর
বেড়ে উঠছে দু’টো গাছ
ডালপালা ছড়ানোর আগে
শব্দ ভাঙছে
মাস্তুল ভাঙছে
আমি আমি আমি
বাবা, আমার এক পায়ে জুতো
বাবা, হাত দু’টো শক্ত করে ধরো
কেউ বলছে এ্যাজ ইউ লাইক
কেউ বলছে, অসুখ ভেঙে দাও তুমিও
খুশি থাকো খুশি থাকো খুশি থাকো
যেন থাকাটাই সব...
আমি কী বলব
এই দীর্ঘশ্বাস
এটুকু অন্তত থাক!
সোনাটা
সবুজ ভ্যালি থেকে পিছিয়ে পড়ছে
আমাদের ভোজ বিহার
জল থেকে জলতরঙ্গে, জেনারেল স্লিম
হৃদয় খুঁড়ে তুলছি দেখ প্রত্নতাত্ত্বিক ঘাম
চিমনি থেকে চোখের চৌ-খোপে, শত্রুঘাঁটি
আপাত-নির্লিপ্তির বিচিত্র এক উল্কি আড়াল
ঝিকিয়ে উঠছে তবু সিমেট্রির রোদ
নীল গলে এখনো কি ভাসে বিষের তরবারি
এখনো কি তর্জনী হেলানে...
নিভৃতের ফুলে বাজো বিষণ্ণ সোনাটা?
তীব্রতর মোহে
নেমে আসে জাগৃতির ফুল বৃক্ষ পাখি
আঁধির আড়ালে রাখা দগ্ধ এক ঘুমে
রুদ্ধ
চোখ
বিপরীতে সমকোণ
রোদ সরাচ্ছে কে উপলব্ধ ডানায়
তরঙ্গ উঠছে
অগণিত তারা ঝরা পিরামিড বুকে
তরঙ্গ জাগছে
অলৌকিক হচ্ছে এ সৌজন্য বিনিময়
নির্জন প্রিজমের রঙে মুখ ডোবাচ্ছে নির্ঘুম তক্ষক
বৃত্তাভাস
সেইসব সন্ত্রাস দিনে আমাদের জন্য
মহাজাগতিক উষ্ণতা আনতে গিয়ে
রাত্রিজোনাকগুলি ছোট হতে হতে
একদিন হারিয়ে গেল…
আমরা যে যার নাভিমূলে হাত রেখে
সেই থেকে অপেক্ষার বুনছি দিন
চাইছি নির্বাণ
আমাদের বর্ণহীন চোখ-
রাত্রির বাঁকে বাঁকে ঘুমের শিশির
তীর্ণের জল ভেঙে পড়ছে জলের প্রিজমে
নিভে যাচ্ছে স্থাপনার আলো, ফুরিয়ে আসছে, অথচ বিস্ময়-
লুপ্তপ্রায় ঘুম অজস্র পদ্মপাপড়িতে লিখছে সূচনাপর্ব
ধীরে শ্রমণা-
মুখবন্ধের শেষ শব্দযোজনা এখনও বাকি...
অসুখ
সমস্ত অসুখের ভেতর
বেড়ে উঠছে দু’টো গাছ
ডালপালা ছড়ানোর আগে
শব্দ ভাঙছে
মাস্তুল ভাঙছে
আমি আমি আমি
বাবা, আমার এক পায়ে জুতো
বাবা, হাত দু’টো শক্ত করে ধরো
কেউ বলছে এ্যাজ ইউ লাইক
কেউ বলছে, অসুখ ভেঙে দাও তুমিও
খুশি থাকো খুশি থাকো খুশি থাকো
যেন থাকাটাই সব...
আমি কী বলব
এই দীর্ঘশ্বাস
এটুকু অন্তত থাক!
সোনাটা
সবুজ ভ্যালি থেকে পিছিয়ে পড়ছে
আমাদের ভোজ বিহার
জল থেকে জলতরঙ্গে, জেনারেল স্লিম
হৃদয় খুঁড়ে তুলছি দেখ প্রত্নতাত্ত্বিক ঘাম
চিমনি থেকে চোখের চৌ-খোপে, শত্রুঘাঁটি
আপাত-নির্লিপ্তির বিচিত্র এক উল্কি আড়াল
ঝিকিয়ে উঠছে তবু সিমেট্রির রোদ
নীল গলে এখনো কি ভাসে বিষের তরবারি
এখনো কি তর্জনী হেলানে...
নিভৃতের ফুলে বাজো বিষণ্ণ সোনাটা?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন