স্পৃহা
অন্ধকারের মধ্যে যে আলো
আমি তার অনুসন্ধানে আছি।
গাছের ভিতরে যে অনুভব, পাথরের ভিতরে
যে অনুভব আমি তার অনুসন্ধানে।
হঠাৎ দু হাত টুকরো হয়ে গেলে
কীভাবে মানুষ বেঁচে থাকে,
এ এক অনন্ত জিজ্ঞাসা।
প্রতিটি কোষের মধ্যে যে জীবন-স্পৃহা
তাকে আমি প্রণাম করেছি।
জবা
জবাব থেকে ‘ব’ বাদ দিলে জবা
স্বভাব থেকে কিন্তু ‘ব’ বাদ দেওয়া যাবে না
তাহলে কী দাঁড়ালো সব মিলে
দাঁড়ালো – জবাস্বভাব
জবা মাঝে মাঝে জবাব দেয়, তার মানে
দু’রকম, এক – সে উত্তর দেয়, এবং
দুই – সে কোনো উত্তরই দেয় না
জবার স্বভাবই এরকম, কখনও তা
বোঝা যায়, কখনও তা বোঝাই যায় না
অগণ্য
আমরা যা কিছুই দেখি তার সংখ্যা অসীম
তার মানে প্রতিটি জিনিসেরই কোনো সীমা-পরিসীমা নেই
এইমাত্র যে জিনিসটা দেখা গেল বা জন্মগ্রহণ করলো
আসলে সে অজস্র
আমাদের চোখ তো পুঞ্জাক্ষি নয়, এমন কী ইন্দ্রের মতো
সহস্রলোচনও নয়
তবু তা দেখতে পায়, ইচ্ছে করলেই দেখতে পায়
চারপাশের এই শত সহস্র অভিযান
তা দৃশ্য হোক বা অদৃশ্য
অন্ধকারের মধ্যে যে আলো
আমি তার অনুসন্ধানে আছি।
গাছের ভিতরে যে অনুভব, পাথরের ভিতরে
যে অনুভব আমি তার অনুসন্ধানে।
হঠাৎ দু হাত টুকরো হয়ে গেলে
কীভাবে মানুষ বেঁচে থাকে,
এ এক অনন্ত জিজ্ঞাসা।
প্রতিটি কোষের মধ্যে যে জীবন-স্পৃহা
তাকে আমি প্রণাম করেছি।
জবা
জবাব থেকে ‘ব’ বাদ দিলে জবা
স্বভাব থেকে কিন্তু ‘ব’ বাদ দেওয়া যাবে না
তাহলে কী দাঁড়ালো সব মিলে
দাঁড়ালো – জবাস্বভাব
জবা মাঝে মাঝে জবাব দেয়, তার মানে
দু’রকম, এক – সে উত্তর দেয়, এবং
দুই – সে কোনো উত্তরই দেয় না
জবার স্বভাবই এরকম, কখনও তা
বোঝা যায়, কখনও তা বোঝাই যায় না
অগণ্য
আমরা যা কিছুই দেখি তার সংখ্যা অসীম
তার মানে প্রতিটি জিনিসেরই কোনো সীমা-পরিসীমা নেই
এইমাত্র যে জিনিসটা দেখা গেল বা জন্মগ্রহণ করলো
আসলে সে অজস্র
আমাদের চোখ তো পুঞ্জাক্ষি নয়, এমন কী ইন্দ্রের মতো
সহস্রলোচনও নয়
তবু তা দেখতে পায়, ইচ্ছে করলেই দেখতে পায়
চারপাশের এই শত সহস্র অভিযান
তা দৃশ্য হোক বা অদৃশ্য
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন