তেলেঙ্গানা
অরুণাভ ঘোষ
‘আচ্ছা বাবা, তেলেঙ্গানা কী? তেলেঙ্গানাতে কী হবে? ওটা কি রাজ্য? ওটাকে কী করে ভাঙবে সবাই মিলে? ভেঙে কী হবে? হাতুড়ি দিয়ে ভাঙবে, না অন্য কিছু দিয়ে?’ —রাজর্ষির পাঁচ বছরের ছেলে ঋতম একসাথে অনেকগুলো প্রশ্ন করে দম নেয়। প্রশ্নগুলোর মধ্যে হাতুড়িবাচক প্রশ্নটা ছাড়া বাকিগুলোর উত্তর রাজর্ষির কাছে বেশ কঠিন বলেই মনে হয়। তাও সে বোঝানোর চেষ্টা করে যে, এক রাজ্য ভেঙে দুই রাজ্য আলাদা হলে, দুই রাজ্যের লোকেরা আরও ভালো থাকবে। তাদের নতুন করে সব কিছু দেওয়া হবে।
ঋতম রাজর্ষির মুখের দিকে অবাক চোখে তাকায়। ‘আর কী হবে বাবা?’ ‘আর কী হবে,’ রাজর্ষি বলে, ‘অনেক সুযোগ সুবিধা বেড়ে যাবে ওখানকার লোকেদের’।
‘ওখানে সবাই বাবা-মা’র সঙ্গে একসাথে থাকতে পারবে?’
রাজর্ষি চমকে ওঠে। ঋতমের মা ঋত্বিকার সাথে রাজর্ষির ডিভোর্স হয়েছে প্রায় এক বছর। ঋতমের দায়িত্ব নিতে চায়নি ঋত্বিকা। সে স্টেটসে চলে গেছে।
‘কী হলো বাবা? বলো!’ ঋতম তাড়া দেয়।
ঋতমের দিকে তাকিয়ে থাকে রাজর্ষি। সব প্রশ্নের যে উত্তর হয় না, সেটা একটা পাঁচ বছরের বাচ্চাকে কী করে বোঝানো যায়, ঋতমের মুখের দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে ভাবতে থাকে রাজর্ষি!
‘আচ্ছা বাবা, তেলেঙ্গানা কী? তেলেঙ্গানাতে কী হবে? ওটা কি রাজ্য? ওটাকে কী করে ভাঙবে সবাই মিলে? ভেঙে কী হবে? হাতুড়ি দিয়ে ভাঙবে, না অন্য কিছু দিয়ে?’ —রাজর্ষির পাঁচ বছরের ছেলে ঋতম একসাথে অনেকগুলো প্রশ্ন করে দম নেয়। প্রশ্নগুলোর মধ্যে হাতুড়িবাচক প্রশ্নটা ছাড়া বাকিগুলোর উত্তর রাজর্ষির কাছে বেশ কঠিন বলেই মনে হয়। তাও সে বোঝানোর চেষ্টা করে যে, এক রাজ্য ভেঙে দুই রাজ্য আলাদা হলে, দুই রাজ্যের লোকেরা আরও ভালো থাকবে। তাদের নতুন করে সব কিছু দেওয়া হবে।
ঋতম রাজর্ষির মুখের দিকে অবাক চোখে তাকায়। ‘আর কী হবে বাবা?’ ‘আর কী হবে,’ রাজর্ষি বলে, ‘অনেক সুযোগ সুবিধা বেড়ে যাবে ওখানকার লোকেদের’।
‘ওখানে সবাই বাবা-মা’র সঙ্গে একসাথে থাকতে পারবে?’
রাজর্ষি চমকে ওঠে। ঋতমের মা ঋত্বিকার সাথে রাজর্ষির ডিভোর্স হয়েছে প্রায় এক বছর। ঋতমের দায়িত্ব নিতে চায়নি ঋত্বিকা। সে স্টেটসে চলে গেছে।
‘কী হলো বাবা? বলো!’ ঋতম তাড়া দেয়।
ঋতমের দিকে তাকিয়ে থাকে রাজর্ষি। সব প্রশ্নের যে উত্তর হয় না, সেটা একটা পাঁচ বছরের বাচ্চাকে কী করে বোঝানো যায়, ঋতমের মুখের দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে ভাবতে থাকে রাজর্ষি!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন