হঠাৎ যেন ফর্সা হয়ে উঠেছিল সন্দীপন দাশ
হঠাৎ শব্দটা ঠক করে পড়ল আকাশের লোমকূপে
যার মাত্রাপতন একটা রঞ্জিত চিৎকারে মুখ ফেরালো পেচ্ছাপখানা থেকে
ঠাকুরের প্রদর্শনীতে কানে কানে যে কথা বলেছিলে
ঘুমিয়ে পড়েছে সে বাসে আসতে আসতে পরের স্টপ অনিন্দিত
অথবা অনিন্দ্য ডাকবাংলোর পাতা বিছানা পাতা
দরজা খুললেই টাক মাথা আর তোমার প্রেম
এমারজেন্সির সামনে দাঁড়িয়ে রোগী গেছে আমি যাব না
ই.সি.জি-র মতো ঠোঁট যার চুম্বন তার জন্য বোরোলিন
যদিও বাস হয়ে অটো শান্তিকামী
মলের ঠান্ডা মেঝে আমি লাশবাহক
ভয়ের দীর্ঘতায় ঘুমহীন তারা রাতের টর্চে চোখ মারে
শোবার আগে প্রেম রাত ২টোর হস্তমৈথুন
সবার আগে ডাকল প্রার্থনাকে উঁকি মেরে দেখে নিতে প্রতিটা দিন
বসন্ত জাগ্রত জানালার কাছের ঐ ছায়ার কাছে
ছায়া নয় পূর্ণাঙ্গ পুণ্য অপেক্ষায় ছায়াবীথিকার
অতীতের এই জানালাতেই তো ছিল চাঁদ
আর সময়ের পিছন দিকে দাঁড়িয়ে আছেন
সত্যির কাছায় সতী
কুলের কাছে পড়ে আছে যে সকাল
হঠাৎ যেন ফর্সা হয়ে উঠেছিল
ঝিনুকের গর্ভে লুকোনো দুপুর
খুলে দিয়েছিল পালের হাওয়া
পাশাপাশি কথা দুটোকে
তাই ঘাসফুলের বুকে লেগে থাকা হলুদের এক নাম চুম্বন
ঘুমাতে পারবে না তুমি
উঁচু থেকে ডাকের ঝড়ে খসে পড়া পলেস্তরা
জল দাও ছিটেফোঁটা যদি সাদা ঘরের ছায়ামানবী
যাওয়ার আগে বলে দিই এই হলো ঠিক চোখ ঠিক মুখ
থামো থামো ছোটবেলার স্কুলবাড়ি বানভাসি দিতে আশ্রয়
রিমোট ছিটকে গেলে জগন্নাথের শাক সমুদ্রের ফেনায় বাতাসকুসুম
সবুজ পাড়
জাহাজের ধাক্কায় দুলে যায় সবুজ শাড়ি
তবু খড়ের চাল ওড়েনি, ওড়েনি নাগরদোলা
শুধু হারিয়ে গেছি
আমি আর বাবা –- বন্ধু আর চিরজীবী নই
জীবনাকাঙ্ক্ষায় ডেকেছি প্রাণ ভরে
ভরে উছলে গেছে, তবু না ছেড়ে আরো গভীরে
এখনও অনুভব
স্মৃতির বাহির দুয়ার খুলে ভবিষ্যতের কাছে চিনে নিতে চেয়েছি
চেয়েছি স্থলপদ্মের আশৈশব
লালিত সব ইচ্ছা, এখনও আরো আরো
এই জোর
জোড়ের মতো জানালা উল্টিয়ে দিয়ে
মুখশ্রী নয়, পাহাড়ের পাদদেশে হেঁটে চলা শৈলশিরা
জাগতিক জাগতিক আলোর শিখর চুঁইয়ে পড়ছে দৃষ্টি
থালাসাগরের চাঁদ
অনামিকা নামে
ডাকছে মেঘেদের
ছবির ফ্রেমে না-যাদুর জন্য।
হঠাৎ শব্দটা ঠক করে পড়ল আকাশের লোমকূপে
যার মাত্রাপতন একটা রঞ্জিত চিৎকারে মুখ ফেরালো পেচ্ছাপখানা থেকে
ঠাকুরের প্রদর্শনীতে কানে কানে যে কথা বলেছিলে
ঘুমিয়ে পড়েছে সে বাসে আসতে আসতে পরের স্টপ অনিন্দিত
অথবা অনিন্দ্য ডাকবাংলোর পাতা বিছানা পাতা
দরজা খুললেই টাক মাথা আর তোমার প্রেম
এমারজেন্সির সামনে দাঁড়িয়ে রোগী গেছে আমি যাব না
ই.সি.জি-র মতো ঠোঁট যার চুম্বন তার জন্য বোরোলিন
যদিও বাস হয়ে অটো শান্তিকামী
মলের ঠান্ডা মেঝে আমি লাশবাহক
ভয়ের দীর্ঘতায় ঘুমহীন তারা রাতের টর্চে চোখ মারে
শোবার আগে প্রেম রাত ২টোর হস্তমৈথুন
সবার আগে ডাকল প্রার্থনাকে উঁকি মেরে দেখে নিতে প্রতিটা দিন
বসন্ত জাগ্রত জানালার কাছের ঐ ছায়ার কাছে
ছায়া নয় পূর্ণাঙ্গ পুণ্য অপেক্ষায় ছায়াবীথিকার
অতীতের এই জানালাতেই তো ছিল চাঁদ
আর সময়ের পিছন দিকে দাঁড়িয়ে আছেন
সত্যির কাছায় সতী
কুলের কাছে পড়ে আছে যে সকাল
হঠাৎ যেন ফর্সা হয়ে উঠেছিল
ঝিনুকের গর্ভে লুকোনো দুপুর
খুলে দিয়েছিল পালের হাওয়া
পাশাপাশি কথা দুটোকে
তাই ঘাসফুলের বুকে লেগে থাকা হলুদের এক নাম চুম্বন
ঘুমাতে পারবে না তুমি
উঁচু থেকে ডাকের ঝড়ে খসে পড়া পলেস্তরা
জল দাও ছিটেফোঁটা যদি সাদা ঘরের ছায়ামানবী
যাওয়ার আগে বলে দিই এই হলো ঠিক চোখ ঠিক মুখ
থামো থামো ছোটবেলার স্কুলবাড়ি বানভাসি দিতে আশ্রয়
রিমোট ছিটকে গেলে জগন্নাথের শাক সমুদ্রের ফেনায় বাতাসকুসুম
সবুজ পাড়
জাহাজের ধাক্কায় দুলে যায় সবুজ শাড়ি
তবু খড়ের চাল ওড়েনি, ওড়েনি নাগরদোলা
শুধু হারিয়ে গেছি
আমি আর বাবা –- বন্ধু আর চিরজীবী নই
জীবনাকাঙ্ক্ষায় ডেকেছি প্রাণ ভরে
ভরে উছলে গেছে, তবু না ছেড়ে আরো গভীরে
এখনও অনুভব
স্মৃতির বাহির দুয়ার খুলে ভবিষ্যতের কাছে চিনে নিতে চেয়েছি
চেয়েছি স্থলপদ্মের আশৈশব
লালিত সব ইচ্ছা, এখনও আরো আরো
এই জোর
জোড়ের মতো জানালা উল্টিয়ে দিয়ে
মুখশ্রী নয়, পাহাড়ের পাদদেশে হেঁটে চলা শৈলশিরা
জাগতিক জাগতিক আলোর শিখর চুঁইয়ে পড়ছে দৃষ্টি
থালাসাগরের চাঁদ
অনামিকা নামে
ডাকছে মেঘেদের
ছবির ফ্রেমে না-যাদুর জন্য।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন