দুটি কবিতা
সুমিতরঞ্জন দাস
লিখন
শৈশব ফিরে দাও, আর দাও
এক আঁজলা শিউলি ভালোবাসা
সহস্র বছর গদ্যময় পৃথিবীতে আছি
পঞ্চকোষী প্রেমের জোৎস্নায় স্নাত হয়ে প্রতিদিন
কেবল সরলরেখার শেষে মৃত্যুর হাতছানি ভুলতে চেয়ে;
একটা গর্বিত জীবন, গুটিকয়েক মেডেল আর কয়েকশো হাততালি
ন্যাংটা শিশুর হাত-পা ছোঁড়া আস্ফালন হয়ে আছে
ভুলেই গেছি --
এসব ঘটনায় তিরোধানদিবস কখনো বদলে যায় না।
ভাটার টানে
নদীঘাটেই আসতে হবে একদিন
মালসা ভরা ধোঁয়ায় ভরাবুকে এলিয়ে দিতে হবে গা
তারপর সব ছেড়ে ভেসে যেতে হবে ভাটার টানে ।
শাসন করেছো অনেককাল, জলকুমারী
এবার তুমিও ভাসাবে কণিনীকা
ভিনদেশী রাজকুমার আর ভোলাবে না তোমায়
রাতের সাইরেন বাজবে বুকে
গুমরে ওঠা তামাটে স্মৃতি আর কোনোদিনও
খেয়া বাঁধবে না এই ঘাটে
শুধু বাতাসে বাজবে সেই গান --
"এ নদী কেমন নদী! জল চাই একটু যদি..."
সুমিতরঞ্জন দাস
লিখন
শৈশব ফিরে দাও, আর দাও
এক আঁজলা শিউলি ভালোবাসা
সহস্র বছর গদ্যময় পৃথিবীতে আছি
পঞ্চকোষী প্রেমের জোৎস্নায় স্নাত হয়ে প্রতিদিন
কেবল সরলরেখার শেষে মৃত্যুর হাতছানি ভুলতে চেয়ে;
একটা গর্বিত জীবন, গুটিকয়েক মেডেল আর কয়েকশো হাততালি
ন্যাংটা শিশুর হাত-পা ছোঁড়া আস্ফালন হয়ে আছে
ভুলেই গেছি --
এসব ঘটনায় তিরোধানদিবস কখনো বদলে যায় না।
ভাটার টানে
নদীঘাটেই আসতে হবে একদিন
মালসা ভরা ধোঁয়ায় ভরাবুকে এলিয়ে দিতে হবে গা
তারপর সব ছেড়ে ভেসে যেতে হবে ভাটার টানে ।
শাসন করেছো অনেককাল, জলকুমারী
এবার তুমিও ভাসাবে কণিনীকা
ভিনদেশী রাজকুমার আর ভোলাবে না তোমায়
রাতের সাইরেন বাজবে বুকে
গুমরে ওঠা তামাটে স্মৃতি আর কোনোদিনও
খেয়া বাঁধবে না এই ঘাটে
শুধু বাতাসে বাজবে সেই গান --
"এ নদী কেমন নদী! জল চাই একটু যদি..."
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন