কবিতার কালিমাটি ১৩১ |
একতলির টায়রা
(১)
অতনুকে তনু
এবং তনুকে
এই
গুণিতক
মেঘই প্রণম্য।
তো ঝরা
শুভেচ্ছার
ভ্রূণ
নী-কে রব দিয়ে
যথেচ্ছ
গুণ ও
ভাগ শেষে
একক
আমার
অনুগ্রহ।
এভাবে দের দের
ফিরে তুহুতে
অণু এবং গ্রহদের
অনেক
অনেক
ঘোড়ার টেক্কা ঘুরে
একপাশা চাল
মাঠ বিকোতে
আলগা আষাঢ়।
গুচ্ছের প্রাণ
ঝুলে থাকা স্বপ্নে
শব জেগে
কোটিবন্ধে
যৌনবাতাস
থেকে হাওয়া
থেকে
থেকে
নিরুদ্দেশে পড়ে…
(২)
যাওয়ার আগে
অবাধ
নিলাম হচ্ছে
আর ওই নি
নবমী নিশির নি
গ্রহণের
আগে
রিনরিন হলো।
থাকে থাকে রিমগুলো
ভেঙে তার
এবং তারও পর
আমার
শ্বেত শুভ্র
তুহিনসাদা
ঘোড়াটা
ঘুরে ঘুরে
দুহাত
ছড়িয়ে
নিতল আছড়ে
গন্ধবিলীন।
মায়াগাছের ঝড়
নির্ঝরে এলো
এক অক্ষর
গুল্মপাহাড়
ঝিরিকথার রো এলো
এলোর সঙ্গে
মেলো রেখে…
(৩)
তাকেও দিচ্ছি
রেখে দিচ্ছি
এতোল
বেতোল করে।
না রেখেও
একটা
বিকেলঝরনা
চোখচুমুকে
টায়রা ছুঁয়ে
নেমে
বন্ধকোটি।
না হিত আমার
নাহলে নয়
ঝোঁকবাঁধা দিল
একটু ঝুঁকে
মাধুর্য ধূপ
পদ্মনাভি।
ধূসর কমল
এই নিমগ্ন
আল্পনা
দেয়
ধূ ধূ স্বরে…
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন