কবিতার কালিমাটি ১১৯ |
নিস্তেজ অভিযান
সংযত হচ্ছে
স্বরক্ষেপণ
ভালোবাসা পার
হ'ল
রাজপথের বিকেল
অমান্য করে
এখন অনেকটা
নিশ্চিন্ত...
ভালোবাসায়
অ্যান্টাসিড লাগে না,
লাগে না আলট্রা
সুদিং ক্রিম
মিথ্যে প্রতিশ্রুতি
দেবার আগেই
আচ্ছা চলতা
হুঁ বলি
অ্যাসিড ডোবানো
যতি চিহ্নদের
খাদে গলা নামাই
নিয়ম করে হরদিন
চোখে কলমীলতার
আগ্রহকে
লালন করি
পোষা মনের ভেতর,
তবু
মৌলিক বিচারে
উৎসুক হতে পারি না
জীবনের অমোঘ
সত্যির ঋণ থেকে
মুক্তি দিল
সক্রেটিস, এবার
নিস্তেজ অভিযান...
মুক্তি
যদি আমার চোখের
কপাট উদাম থাকে
ধুলো পড়বে
নির্বোধ দৃষ্টিতে
তুমি তখন যেন
চলে যেও না
ধুলো ঝাড়ার
জন্য নয়,
মেকানিক্যাল
অনুভূতির
তাগিদেও না
দায়বদ্ধতার
ন্যাকামি!
প্লিজ...
জীবিত শব্দগুলোকে
ম্যাচিং করার
জন্য থেকে যেও অন্তত
কবিতাকে কীভাবে
কবিতা বলা যায়
শিখে নেব
পদ্য মুহূর্তে
আমি মিশে যেতে
পারিনি
নির্মেদ হয়ে
কাব্যগ্রন্থে, যেখানে
তোমার ঘর্মাক্ত
অপরাহ্ন
চিহ্ন সাজিয়েছিল
কালি মোছার
জন্য
প্রস্তুতি নিও
শেষবার;
আমার বিসর্জনের
স্তবক
শুনব ওপার থেকে
: মুক্তি
৩> * পক্ষপাতিত্ব চলে টেলিপ্যাথি হাওয়ায় *
কবিতার অন্ত্রে
হাবিজাবি ভাবনার
নিরঙ্কুশ চাহিদা
এরপর ,নিউরনগুলো
জট পাকালে
কাঠঠোকরার ঠোঁটে
লেপ্টে থাকে
বীরপুরুষের হাসি
পক্ষপাতিত্ব
চলে টেলিপ্যাথি হাওয়ায় ,বাকিটা
ভেল্কি বাজি ...
কবিতার লাইন
অপেক্ষা করছে
সেলামের নিয়তি
ঘিরে
গাঢ় রজনীগন্ধা
হাসি,
গিলে করা ক্ষমতা,
চেরি ব্লসম্
অহং ...
ভীষণ এক্সপেনসিভ
,তাই
অন্ধ কানাইয়ের
পথ ধরেছি
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন