গণিকার উঠোন থেকে...
হাসি... হাসতে হাসতে দীঘি ভরাই ছলাৎ
ছল
দেখি, নৌকা থেকে ঠিক
কেমনভাবে হয়ে গেছি,
নৌসেনা।
এই যারা আমাকে আড়াল থেকে ভালোবেসেছো... ভালোবাসো,
তাদের উপেক্ষা করেছি কোনো নিকৃষ্টকে
জড়িয়ে।
তোমরা আমায় এবার ঘেন্না দাও,
আসামী দোষী...
কলম ভেঙেছি ক্ষমার আশায়।
প্রতিদিন, প্রতিক্ষণ বেহাত হওয়া চেরিলাল হাসি,
নিমেষে নিমেষে খোবলানো মনের শরীর,
মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে গুরু, পীর, অথবা অন্ধকারের
বাহককে...
এবার বীজ ও ধারকের পালা;
রাজটীকায় বসে আছি, ত্রিনয়ন রেখেছি গোপন।
অন্ত্য
তোমার দেওয়াল জুড়ে এঁটোকাঁটা মাখার দায়
তার, যাকে জানো শ্লেষে
আশ্লেষে...
সেখানে নেমে আসে গেঁথে ফেলা সনাতনী
অলক্ষে এসেছিলে গন্ধর্বছায়া...
এও বৈধ, জানতে অজান্তেই!
খনা ধরে আছে ঘৃণ্য বেয়াদব জিভ
পাপহাতে আজও?
চাঁদরক্ত বয়ে যায় দেখেও মোছে না শিলালিপি
...ভাগের মালিকানা।
শেষবেলার
শস্ত্রসাজ
এক কলসি ইতিহাস নিয়ে বসেছি,
কোথাও কোনো
চিহ্ন নেই,
যেখানে
বছর পাঁচেক
এগিয়ে এসে বলেছিলে,
পিছিয়ে যাও;
সময়যান বানাতে, ফাঁকা কেউ নেই
বাঁক, স্পষ্ট শিখতে চাওয়ার সেই
শোনো! অথচ, না শুনলেও কি
ফাঁকির চরম? কি বলো...
একরোখা একটা
দড়াম যদি
হামি খেয়ে, স্থায়ী থেকে অন্তরায়
মুখ থুবড়ে
বলে ওঠে...
ও সৈনিক! আর্সেনিকের
প্রাপ্য
বুঝে নিও
লিপলাইনারের
রেখায়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন