জাভাস্ক্রিপ্ট
গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু ধরে যোগাযোগ - দুর্ভাগ্যবশত পিছিয়ে পড়া। লাল টমেটো ডাইনিং একটা, সাদা স্যান্ডেল, কর্ষক ছুটির দিন। চেরিগাছ উঠে গেছে, ফুলগুলো বেশ হল। টেবিল ওয়াইন ঢেলে দিতে দিতে স্বর্ণকেশীর আঙুলে উজ্জ্বল অনুস্মারকের বর্জ্য হতে একটাই ঘনসন্ধ্যা। অন্তর্বাসে চশমায় মিশ্রিত থেকে যাচ্ছে; প্রশ্নে ভাঙছে জাভাস্ক্রিপ্ট…
ছাই
ছাই দিয়ে যা যা করা যায়
তালিকা করা যায় এখন।
অরূপ আচ্ছাদন বা স্বেচ্ছাচূর্ণ
করেই যাচ্ছি
সিলি হও। সেলিব্রেট করো।
বন্ধু
অনুক্ত বলো, করো মৃদু পদাঘাত
তবে তুমি কি দিলে অনিঃশেষ, দাঁড়ি কমার পরে সন্ধান
অদ্ভুত লিখে ফেলো নাম, দারুণ মন্থন-
মিশেছে এসে মেঠোপথ। তুমিও হাত ধরো,
হাঁটি
আতশবাজি
আতশবাজি বাকি - খোলা রঙ, চা চক্র মনে রেখেই
সীমাহীন আড়াআড়ি, তীব্র চাঁদ। ধূলি উড়ছে। ঘুরে যাচ্ছে
সামনে আবরণ খুলছি। চোখ বন্ধ পাশেই বসবেন।
খাঁচা তুলে দিবেন হাতে। খাঁচা ভরা ডিমে। কারো ডিম সিদ্ধ হবে
কারো হাতে ফুটবে ফুটফুটে হাঁসের বাচ্চা।
প্রয়োগ
পলিথিন ও বেশ কয়েকটি বই। বাদ্যযন্ত্র। নাটক। মাঝখানে যে ঘুমচ্ছিল, সে ইঁদুর। কাটা অন্ধকার। ইঁদুর পড়ে। চড়চড় করে। বাদ্যযন্ত্র বাজায়। নাটক করে। তার নির্ধারিত সেটগুলোতে বসে। রাত হলে জন্মদিন। রাত হলে উৎসব। বাতি নিভলে থাকে না কিছু। মাঝে মাঝে শুনি। মনে হয় কেটে শেষ করে দিচ্ছে। বুঝতে পারি,আমাদের কয়টা দিন উৎসব মুখর, কাটা কাটা। যবনিকা লিখে দিচ্ছে। স্বচ্ছতা- স্মরণ হরণপথ ধরে। ধারাবাহিক। সম্পূর্ণ অতঃপর, রাখঢাক রেখে বিষ প্রয়োগে মেরে ফেলি কিছু ইঁদুর।
মেয়েসমাজ
কথা বলা প্রয়োজন। বিরক্তিকর বেডরুম; দীর্ঘ সময় ধরে কৌতুক ছিল। প্যানিক, গ্রাফ লুকানো। অনেকটাই দৃশ্য নির্ভর ছেলেটির সাথে মেয়েটি যা যোগ করতে পারে। সিনেমা স্পর্শ বরণ করে যে ক্র্যাশ - সেখানে পড়েছে দেহ। কত চূর্ণ স্তব্ধ হয় সহজ ঝরে যাওয়া থেকে…
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন