মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

অভিষেক রায়

বালিয়াড়ি

নন্দিনী খৃষ্টা হলো গতরাতে
হাজারদুয়ারি, বার্লিনের প্রাচীর
মরক্কোর কিংশুক জঙ্গলভূমি  
শিল কাটাতে আসার রবিবারই হাঁকডাকে
একটাই আজিমগঞ্জ
আমি খৃষ্টান মেয়ে মোনালিসার অঙ্গহানি  
করবার কথা ভাবি বারংবার
কারণ বিমান-প্রদর্শিকা সে রেপ কখনই চায়নি
কিন্তু নিজের অক্ষরপরিচয় রেখেছিল স্লাইট অভিমানী সূর্যালোকে
কামরায় এক অসম্ভব টান ছিল হুবহু
আরবী বিমানের ফুয়েল কস্ট বাঁচিয়ে দিচ্ছিল
সুমেরু, নন্দিনী, জয়া, প্রতিধ্বনি
ইদানীং দু’নম্বরই রমণীগণ


চন্দ্রমা

দিনে ছাব্বিশবার যৌনাভিলাষী
ছাব্বিশটা কবিতার প্রসঙ্গে মনে পড়ল তোমায়
অবসন্ন গৃহিণী

মাথার কাছে শিয়রে যে এসে দাঁড়ালো
যার শব্দ

মেঘলা অভিপ্রায় কিছু সঙ্গে থাকলে
না হলে ঘুমোতে দাও বারান্দায়

মধুবালা এখন হবে না আনুমানিক
চতুর্দশীর কারবার হৃদয়-ফিদয়

ওকে ঘুমোতে দাও
ঘুমোতে দাও
ওর দ্বারা কিছু মালমসলা
আর লাগবে না আফ্রিকা উপকূলে
ঘড়ির কাঁটায় যেমন চলে যাচ্ছি

শনিবারের শিয়াল-পণ্ডিত গল্পদ্বয়ে
কুমির হারিয়ে ফেলা ছানা-মা
তোলাবাজি
অন্ত্যস্থ ’-এ যাচ্ছি
বাসনা হারা হয়ে শৈশবের মতো



কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন