পাঁড়মাতাল
স্বরটাকে
ধরতে পারোনি
কথা নিয়ে এত
মেতেছ কেন
মাটি কি
লুকিয়ে রাখে জল
তুমি কি জলের
খনি চেন?
যে কখনো আসতে
পারেনি
তাকে নিতে
খুলে রাখো বুকপকেট
ভাঙিয়ে রাখবে
কোথায় এত স্রোত
ভারে ছিঁড়ে
পড়ছে সমগ্র, অসম
সংকেত।
নিরুদ্দেশ
আগলে রাখে নাম
নিরুদ্দেশের
বয়স বাড়ল কবে
কড়া নাড়ে যদি
রোমাঞ্চকর মৃত্যু
অপচয় পথ ছেড়ে
দাঁড়াবে।
কাঁটাভরা
গাছে ফুটেছে নক্ষত্র
আলোকবিদ্ধ হই, হয়েছি বাস্তুচ্যুত
সবাই
ব্যক্তিগত আয়নায় নিখুঁত
এও এক
আহ্লাদিত সত্য!
অসীম কীর্তন
পাহাড় বামে
সরছে, ক্রমশ বামে
তার লক্ষ্য হৃদস্পন্দনকে
ঘুম পাড়িয়ে রাখা।
ঘাম দিয়ে
পাগলামি ছাড়ছে।
ভেতরবাড়ির
বাতি দিনমান জ্বললেও
অপচয় বলে না
তাকে।
অসীম
স্বাতন্ত্র্য জেনেছে নিজে নিজেই।
ধরিত্রীর
গুপ্তস্রোত নিতে চাই,
বুঝে নিতে
চাই
ঘোষণা ব্যতীত কেটে পড়ার আগে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন