কম্পন
বিপ্লবের ডাকে ঘুম ভেঙে যায়। তখন আমার বিছানায় কুয়াশা,
গতরাতের বাসিগন্ধগুলো দৈর্ঘ প্রস্থ উচ্চতায় আমার ব্যর্থতা
অসুখ এবং যন্ত্রণার কন্ঠস্বর নিয়ে অপেক্ষা করে বেঁচে ওঠার
মন্ত্রে। আমি কিছুই বুঝি না, জঞ্জালের মাঝে ফুটে থাকা তাপ এবং
অনুতাপের রোমাঞ্চে চূড়ান্ত হীনকাল। হৃদয়ের কাঁপনে আঁধার চিরে
হেঁটে যাচ্ছে রাশি রাশি কলঙ্ক চরিত, রক্তাক্ত করছে নির্জন
প্রহর; কিছু ক্রোধ ভাসে কিছু ঘৃণা
আমি মাটি ছুঁয়ে শিখে নিচ্ছি আগুন; সমতল অসমতল
ঘর্ষণ ঘর্ষণে--
বিপ্লবের ডাকে ঘুম ভেঙে যায়। তখন আমার বিছানায় কুয়াশা,
গতরাতের বাসিগন্ধগুলো দৈর্ঘ প্রস্থ উচ্চতায় আমার ব্যর্থতা
অসুখ এবং যন্ত্রণার কন্ঠস্বর নিয়ে অপেক্ষা করে বেঁচে ওঠার
মন্ত্রে। আমি কিছুই বুঝি না, জঞ্জালের মাঝে ফুটে থাকা তাপ এবং
অনুতাপের রোমাঞ্চে চূড়ান্ত হীনকাল। হৃদয়ের কাঁপনে আঁধার চিরে
হেঁটে যাচ্ছে রাশি রাশি কলঙ্ক চরিত, রক্তাক্ত করছে নির্জন
প্রহর; কিছু ক্রোধ ভাসে কিছু ঘৃণা
আমি মাটি ছুঁয়ে শিখে নিচ্ছি আগুন; সমতল অসমতল
ঘর্ষণ ঘর্ষণে--
স্নায়ু
মাথার উপর শিমূল ঝরে পড়তেই দুটো শালিক উড়ে গেল দু’দিকে-
এগিযে আসছে ধানচারার বোঝা মাথায় সুচিত্রা সময়, দ্রিমদ্রিম
স্যলোর শব্দে ভাতারমারা মাঠ, মাটির ফাটলে চুঁইয়ে যাচ্ছে
পাতালের জল। নির্বাক আকাশ ও রোদ--
একপাশে সরষে শাড়িগুলি ভীত, ভিজে যায়, সবুজের
সুগন্ধে শরীরে জমে ক্লোরোফিল; শিরায় শিরায় কাঁপে
শস্যকাল
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন