দেবযানী বসু
আমার রেস্টুরান্ট
শাড়ির গহনে পৌঁছেছে ক্লিপ সেফটিপিন। উড়ছে বিয়ের ককটেল
চাঁদোয়া। চাঁদোয়ায় সাঁতারের জলের ছায়া। রামধনু আর মেঘজন্মের
সম্ভাবনা... সাঙ্ঘাতিক মেঘ কিছু সাংবাদিক লুকিয়ে এনেছেন।
তাদের দাঁড়ির আশ্রয়ে বয়নের তুলো দলা দলা। ভাবো
কতবার খেলে পরে একটি রেস্টুরান্ট অতিপ্রাকৃত হবে। ঝড় বর্ষায় শ্রীরাধিকার চলন পাবে।
ঘরোয়া মানুষ মানুষী দেখে ঘরের মেঘকাতরতা। মেঘেরা কে হতে
পারে, এ
প্রশ্নও শুনতে হয় কপালদোষে। দেখছি সিগারেটের ধোঁয়ায় পাণ্ডুলিপি লিখে ফেলছে
মুদিখানায় চানাচুরের বয়াম। পাড়ামাহাত্ম্য রোদের
জ্বরবোধ বাড়িয়ে দেয়।
ক্রীড়া
ছাপার ভুলকে ক্রমাগত ক্ষমা করে দি। মাটিফোঁড়া জলের তোড়
হুমকি দেয় সরকার চালাতে তারা পারবে না। এক মুঠো বড়ো জোর আধ মুঠো চুম্বন নতুন টোটো
গাড়ির ব্যাটারিকে শক্তি দিচ্ছে। নানা রকম ফলের মাস্ক দুষ্টুমি করছে বোবা সেজে
যতোটা করা যায়।
নদী বিয়ের গান গায় মুজরো না নিয়ে। আখরোট গাছের ছদ্মনাম আঁখি ছিল একসময় আঁখিতে আঁখি
মিললে মাটিবাদাম গন্ধ মেখে নেচে ওঠে তাম্বুরিন। গোপন অহংকার দড়িতে জাহাজডুবির গিঁট
ফেলতে শিখিয়েছে।
নামের গন্ধ দেহকে করে তুলেছে দার্শনিক।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন