বারীন
ঘোষাল
দাদুরী
লা--টাই প্রথম পথৌ পথাঃ পন্থা
কহন কথা তো
এর মধ্যেই পথের নোভা
লো করোনা
তুমি ঘুড়ি ভাবছিলে তো
সুতোকে তার
যে ভাবে হরকত জাগে সহজে
জানালা দিয়ে ভেসে আসে কাদের সাহানা
সব আলো আগুনের
তোমার সর্ব সরব অঙ্গের বিভা তাও
চোখের আলো
না জেনে জেন
না শুনেও যেন বিগ বেন
বর্ষাকালে যখন ব্যাঙেরা দাদুরী হয়ে যায়
ধোঁয়া বোনা
সবে আলোর অধিক শীত
পিপাসার খোঁজে অনুতে তনুর ভঙ্গী
জানালাতে সদ্য ফোটা দুচোখ দুদিকে
জড়ানো ওমের দিন
বৃষ্টি ফিরতিয়া
আপনি বড্ড অমানুষ লাগছেন এই বিজনে
সিন খেলছে টেন ট্রেনেরা
তারে
টাস্কারে
টায়োস্কোপের ভেতর থেকে ফোলিও ব্যাগ কাঁধে ডান পা
পা খোয়া আজ
একা তুম
ঐ ঐ ঐ
একা তুম তুম
এই যে সারাদিনের মনে মেঘ মিছিল
শ্রাবণকে চুলবুলবুল শাওন শাওনা দিনা
এই সব নিঃশব্দগুলো ধোঁয়া বুনে যায়
কোনো কথা নেই
কেউ নেই
বিজন্ত তো ... ...
কলাই করা চাঁদ
তেতে যৌনমুখর
বায়ুনাল পরা টপক রিপিট টপক
হাওয়া গুঁড়োর গুন গুন গায়ে গাওয়া
যেন জেন-এ জার্নি
লিঙ্গনে ফিদাই
চোখের মণি মণিময় হল যেদিন
কলাই করা চাঁদ বিক্রি হচ্ছে খুব
সেদিনের কথা
গন্না
সুগার
বড় বাঁশি
কলঙ্কের মনেই ছিল ভাস-এর তোড়া চিঠি
মুখ বুক দুইই শীতগ্রীষ্মে তোলা ছবির
মদ গো লাপ
আর মেয়েটি দিলো না
mishro shobder byabohar sofol , inspiring
উত্তরমুছুন