ঠোঁটের ঠাওর
হাসি ফুটলে কমলা কোয়া শোভা পায় ঠোঁটে
পাপড়ি নরম আভায় আলোকিত হয়ে ওঠে বহতা বাতাস;
এখানে হয়তো বা কারো বেগ দড়ি ছিঁড়ে
সজোরে আঁকড়ে ধরবে বড়শিরূপ প্রশ্নে –
কোয়া দু'টি জুড়ে কী স্বাদের গভীরতা
যে ফাঁদে পড়বেই লিঙ্গভেদী মন,
সেগুলো কী টক নাকি মিষ্টিটক, নাকি এতে মোহনীয় ছক
যেখানে কেবল জিভ জুড়ে থাকে রসের সবক?
দাঁতের ওপর মেলে ধরা এই ঔজ্জ্বল্যটুকুই
কারো কাছে সুপেয় চমক, মাথা ঘুরে পড়া মূল্যের অধিক
হার মানা বস্তু
যা শিকারে খাঁটি সৌন্দর্য পিয়াসু বক পায়ে দাঁড়;
শখের বাজারী তা বাগাতে সবার চেয়েও দু'কাঠি ওপরে
কারো দৃষ্টিতে ও দু'টি সায় নেচে ওঠা, না ওঠার
অর্ধ বৃত্তাকার যন্ত্র;
টোপ গেলা, না গেলার ফাতনার হিসেব এখানেই।
বসন্তরণে
লাই পাওয়া ছিদ্র পথে
মাতস্যজল লুকিয়ে গড়ায় মতে বা অমতে
ঘূর্ণি তোলা মৌসুমের দোষে;
গুঁতিয়ে খবর করে অধৈর্যের উগ্র বুনো মোষে।
মেঘলা দিন বাতাসে ছড়িয়ে
তলে তলে ইশারা জড়িয়ে
গুন টান টান বাদাম জড়ানো গান –
মাছরাঙ্গা ঝাঁপিয়ে পড়ে পরিষ্কার করে
সুযোগে নিজের অবস্থান।
বাংলা কি পাঙাশ
সমূহ রাক্ষুসে মাছ
একটিও নেই বসে
যেহেতু ভরে না পেট সাপুরের গল্প-রসে।
বন্যের থাবায় মুরগি বোকা
ব্যাঙের জিহ্বায় ঘেসো পোকা
সাপের শিকারে ব্যাঙ
কা-পুরুষ কাদাজলে
বৈশাখের করুণ কবলে
ঝড় ওঠা দেহে অনিচ্ছায় খায় ল্যাং।
তিথির যন্ত্রণা, অলির মন্ত্রণা যার মুখে, মনে,
সে কি পিছু হটে এমন বসন্তরণে?
লাই পাওয়া ছিদ্র পথে
মাতস্যজল লুকিয়ে গড়ায় মতে বা অমতে
ঘূর্ণি তোলা মৌসুমের দোষে;
গুঁতিয়ে খবর করে অধৈর্যের উগ্র বুনো মোষে।
মেঘলা দিন বাতাসে ছড়িয়ে
তলে তলে ইশারা জড়িয়ে
গুন টান টান বাদাম জড়ানো গান –
মাছরাঙ্গা ঝাঁপিয়ে পড়ে পরিষ্কার করে
সুযোগে নিজের অবস্থান।
বাংলা কি পাঙাশ
সমূহ রাক্ষুসে মাছ
একটিও নেই বসে
যেহেতু ভরে না পেট সাপুরের গল্প-রসে।
বন্যের থাবায় মুরগি বোকা
ব্যাঙের জিহ্বায় ঘেসো পোকা
সাপের শিকারে ব্যাঙ
কা-পুরুষ কাদাজলে
বৈশাখের করুণ কবলে
ঝড় ওঠা দেহে অনিচ্ছায় খায় ল্যাং।
তিথির যন্ত্রণা, অলির মন্ত্রণা যার মুখে, মনে,
সে কি পিছু হটে এমন বসন্তরণে?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন