রঙিলা রে...
হাত তুলতে হাতের নাগালে ডোরাকাটা নীল
শরীরের ব্যক্তিগত আবাসন
শিশিরের দাগ
কুয়াশার জাল
রঙচাষীরা এখন পা ডুবিয়ে সারাদিন রঙের গোলায়
রঙের গামলায় রঙিলা উৎপাত
যারা শেষরাতে এসেছিল শেষবারের জন্য
তারা জানে
চলকে ওঠা বুকের দাবনায় কতটা দুধের শুভ্রতা
আর নিদাঘ ব্রক্ষ্মতালুর সম্ভ্রমবোধের পরিসীমা
আসলে আঙুলেরই কারসাজি ছিল
অপত্য স্নেহে উঠে এসেছিল কমলা হলুদ
যেন কমলায় তার পূর্বরাগ
আর হলুদ পাতায় গর্ভবতীর যত কারুকাজ
তবে ভোরবেলায় যারা এসেছিল এই প্রথম
তারা বিলি করেছিল রঙদার দোপাট্টা
আর নাভিদেশ উদার উন্মুক্ত রেখে গেয়েছিল
রঙিলা রে...
একটা খোলা আকাশ
আরও একটা আকাশ একটা খোলা আকাশ
যেমন তুমি চেয়েছিলে তোমার অভ্যাসবশত
সাদা কালো
দেখতে দেখতে দেখার গভীরে যেমন একটা উন্মুক্ত বন
রেলিং ধরে দাঁড়িয়ে যেমন অনেকের গান শোনা হয়েছিল
মাথায় রাংতার মুকুট পরে হেঁটে গেছিল ঘোষ বাড়ির স্বর্ণলতা
অনেকটা রঙ গোলা হয়েছিল
আবীরের রঙ
নতুন বউ বসেছিল হাতে পানপাতা
জামবাগানের ঠিক মাঝ বরাবর
একটা রাস্তা এখান থেকে এভাবেই চলে গেছে আনপাড়ায়
তুমি মাধবীলতা খেলতে খেলতে এভাবেই নিপুণ হলে আরও
কতটা সময় আর অতিরিক্ত থেকে গেল বেহাতের ছক্কা পাঞ্জায়
স্কুল ছুটির পর আর কতটাই বা উদ্বৃত্ত পথ
মনে করো একটা দরজা খুলে শুরু হলো দিন
জলের মেয়েরা নক্সা মেরে দাঁড়ালো বর্ষামুখে
আর পায়ের ডিমে মাখিয়ে নিলো রাঙাবৌদির গায়ের আলো
একটা খোলা আকাশে তুমি আরও কতটা নিরাবরণ হবে বলো
একটা উন্মুক্ত বনে আরও কতটা হতে চাও সম্ভোগ উন্মুখ
হাত তুলতে হাতের নাগালে ডোরাকাটা নীল
শরীরের ব্যক্তিগত আবাসন
শিশিরের দাগ
কুয়াশার জাল
রঙচাষীরা এখন পা ডুবিয়ে সারাদিন রঙের গোলায়
রঙের গামলায় রঙিলা উৎপাত
যারা শেষরাতে এসেছিল শেষবারের জন্য
তারা জানে
চলকে ওঠা বুকের দাবনায় কতটা দুধের শুভ্রতা
আর নিদাঘ ব্রক্ষ্মতালুর সম্ভ্রমবোধের পরিসীমা
আসলে আঙুলেরই কারসাজি ছিল
অপত্য স্নেহে উঠে এসেছিল কমলা হলুদ
যেন কমলায় তার পূর্বরাগ
আর হলুদ পাতায় গর্ভবতীর যত কারুকাজ
তবে ভোরবেলায় যারা এসেছিল এই প্রথম
তারা বিলি করেছিল রঙদার দোপাট্টা
আর নাভিদেশ উদার উন্মুক্ত রেখে গেয়েছিল
রঙিলা রে...
একটা খোলা আকাশ
আরও একটা আকাশ একটা খোলা আকাশ
যেমন তুমি চেয়েছিলে তোমার অভ্যাসবশত
সাদা কালো
দেখতে দেখতে দেখার গভীরে যেমন একটা উন্মুক্ত বন
রেলিং ধরে দাঁড়িয়ে যেমন অনেকের গান শোনা হয়েছিল
মাথায় রাংতার মুকুট পরে হেঁটে গেছিল ঘোষ বাড়ির স্বর্ণলতা
অনেকটা রঙ গোলা হয়েছিল
আবীরের রঙ
নতুন বউ বসেছিল হাতে পানপাতা
জামবাগানের ঠিক মাঝ বরাবর
একটা রাস্তা এখান থেকে এভাবেই চলে গেছে আনপাড়ায়
তুমি মাধবীলতা খেলতে খেলতে এভাবেই নিপুণ হলে আরও
কতটা সময় আর অতিরিক্ত থেকে গেল বেহাতের ছক্কা পাঞ্জায়
স্কুল ছুটির পর আর কতটাই বা উদ্বৃত্ত পথ
মনে করো একটা দরজা খুলে শুরু হলো দিন
জলের মেয়েরা নক্সা মেরে দাঁড়ালো বর্ষামুখে
আর পায়ের ডিমে মাখিয়ে নিলো রাঙাবৌদির গায়ের আলো
একটা খোলা আকাশে তুমি আরও কতটা নিরাবরণ হবে বলো
একটা উন্মুক্ত বনে আরও কতটা হতে চাও সম্ভোগ উন্মুখ
রঙিলা রে একটা উল্লেখযোগ্য লেখা হয়েছে। আপনার কবিতা এখন একটা অন্য দিকে হাঁটছে কাজলদা। রঙচাষীরা এখন পা ডুবিয়ে সারাদিন রঙের গোলায়
উত্তরমুছুনরঙের গামলায় রঙিলা উৎপাত
যারা শেষরাতে এসেছিল শেষবারের জন্য
তারা জানে
চলকে ওঠা বুকের দাবনায় কতটা দুধের শুভ্রতা
আর নিদাঘ ব্রক্ষ্মতালুর সম্ভ্রমবোধের পরিসীমা
এই অংশটা নিয়ে বেশ কিছুক্ষণ কাটালাম।