একটি শহরের প্রেমগাথা
সাপ কামড়েছিল মেয়েটিকে
ঝাড়ফুঁক তুকতাক - সবই করা হলো,
ডাক্তার, বৈদ্য, ওঝা - সব কেরামতি শেষ হলেও
নীল বিষের দংশনে মেয়েটি তবু
ক্রমশ নীল হতে নীল হতেই থাকলো।
সবুজ বৃক্ষের মতো যুবকটি তার সামনে
এসে দাঁড়াতেই দংশিত মেয়েটি
কেমন হঠাৎ সতেজতা ফিরে পেয়ে
লজ্জায় লাল হয়ে উঠল।
পাড়াপড়শী নগরবাসী সবাই বুঝলো
এই নারীর সঠিক ঔষধির নাম - কোবিদ পুরুষ।
যেতে যেতে চেন্নাই
দেওয়ালে দেওয়ালে তামিল ভাষায় যে শব্দগুচ্ছ লেখা
মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতার ছবি ছাড়া
তার সব কিছুই অচেনা আমার।
অচেনা শব্দগুলি তোমার লেখা প্রেমপত্র ভেবে
যেই আমি পড়তে শুরু করেছি
অমনি পোস্টারে সাঁটা ছবি ‘তুমি’ হয়ে
হি হি হি হি করে হেসে উঠল।
নারী, এতো দুর্বোধ্য কেন তুমি, বল তো?
তুমি আর পাখি
রাস্তার পাশে একটি লোক টিয়াপাখি
আর কিছু খাম নিয়ে বসে আছে,
আমি গিয়ে পয়সা ফেলে বললাম-
ভাগ্য গণনা কর হে গণক ঠাকুর;
আমি দশবার দশটি চিঠির খাম
পাখিটিকে দিয়ে ওঠালাম
দশবারই আমার মন্দ ভাগ্য উঠল।
আমার ভাগ্য মন্দ - আমি জানি
পাখিটি কী করে জানে?
তুমি পাখি হয়ে সর্বনাশ করেছ আমার!
সাপ কামড়েছিল মেয়েটিকে
ঝাড়ফুঁক তুকতাক - সবই করা হলো,
ডাক্তার, বৈদ্য, ওঝা - সব কেরামতি শেষ হলেও
নীল বিষের দংশনে মেয়েটি তবু
ক্রমশ নীল হতে নীল হতেই থাকলো।
সবুজ বৃক্ষের মতো যুবকটি তার সামনে
এসে দাঁড়াতেই দংশিত মেয়েটি
কেমন হঠাৎ সতেজতা ফিরে পেয়ে
লজ্জায় লাল হয়ে উঠল।
পাড়াপড়শী নগরবাসী সবাই বুঝলো
এই নারীর সঠিক ঔষধির নাম - কোবিদ পুরুষ।
যেতে যেতে চেন্নাই
দেওয়ালে দেওয়ালে তামিল ভাষায় যে শব্দগুচ্ছ লেখা
মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতার ছবি ছাড়া
তার সব কিছুই অচেনা আমার।
অচেনা শব্দগুলি তোমার লেখা প্রেমপত্র ভেবে
যেই আমি পড়তে শুরু করেছি
অমনি পোস্টারে সাঁটা ছবি ‘তুমি’ হয়ে
হি হি হি হি করে হেসে উঠল।
নারী, এতো দুর্বোধ্য কেন তুমি, বল তো?
তুমি আর পাখি
রাস্তার পাশে একটি লোক টিয়াপাখি
আর কিছু খাম নিয়ে বসে আছে,
আমি গিয়ে পয়সা ফেলে বললাম-
ভাগ্য গণনা কর হে গণক ঠাকুর;
আমি দশবার দশটি চিঠির খাম
পাখিটিকে দিয়ে ওঠালাম
দশবারই আমার মন্দ ভাগ্য উঠল।
আমার ভাগ্য মন্দ - আমি জানি
পাখিটি কী করে জানে?
তুমি পাখি হয়ে সর্বনাশ করেছ আমার!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন