শকটবাষ্প
পচন লাগার পর কীটনাশক
একটু নড়ে চড়ে বসা
পোকাদের বাড় বাড়ন্তে দিন রাত্রি পুড়ছিল যখন
রোদচশমায় ধরা পরেনি মড়ক।
রোগ আর রুগীর ধারাপাত
নিয়ন্ত্রণ কাঠি তৃতীয় চরিত্রে
গেট-ওয়েল-সুন বীজমন্ত্র লাল হয়ে আসে
বদলানোর ইচ্ছারা ভিতরে ভিতরে
ওঠানামা করে কপিকলের মতো।
উপঢৌকনে মোড়া শকটবাষ্প
যে ভাবে এগোচ্ছে রোগের আসক্তি
মন্বন্তর লেবুর কোয়া সবাইকেই গিলতে হবে।
তাড়না
এখনো বুঝি না, পোড়ার মানে
সূর্যের অন্তর-দহন কপালের কার্পেট জুড়ে
পোড়া-ছাই-সৌরকলা।
সুখের অসুখ থেকেই বোধ হয়
পচতে শুরু করেছে আঙুল
এর থেকে ছড়িয়ে পড়বে বেঁচে থাকায়
যে ভাবে ভিতর থেকে ধমনীকে
প্রতিদিন গিলে ফেলছে পচারক্তের শ্বাস।
যতটা আগুন লাগলে শরীরের ভিতর থেকে
ভেজার তাড়না হয়
সেই ষাঁড় তাড়া করেনি আঙুলচোষা বালক-বালিকাদের।
ব্যাধির বোধিসত্ত্ব
আমাকে ছুটতেই হবে
অলি-গলি-পাকস্থলী ভুলে
প্রতিটি রাস্তার শেষে দেওয়ালের বিভ্রান্তি
তবে কি পথ আঁটকে গেছে ক্ষুধায়?
এই রকম চুলের মতো এলোমেলো
সম্ভাবনায়
পাতা উল্টাতে উল্টাতে জিপসি অধ্যায়ের দিকে
স্থির-চিত্র সেই কবে থেকে বিরাজমান
অসুখের হাজার চিলেকোঠা।
সুখের ছেদ যেখানে সেটাই কি অসুখ?
ইহজগৎ?
মন ভালো করার তাগিদে অ্যাসাইলামে গিয়ে
ব্যাধির বোধিসত্ত্ব ফেলে এসেছি
নশ্বরতায়
দেওয়ালটা টপকানো, ভাঙার তাগিদ
সম্ভাব্য আলোর সন্ধানে
অন্ধকারের দিকে হাঁটার ঝুঁকি নিলাম না।
যোনিপথ
রোজ মরার মতো বেঁচে থেকে
বাঁচার মতো বাঁচার কথা ভাবি।
বেঁচে থাকা আর মরে বেঁচে থাকা
ঝুলে যাওয়া ঝুলো সফরের দিনগুলো
সব নান্দনিক
সব আঙুল থেকে টুপটাপ ঝরে পড়া সিম্ফনি
যে মৃত্যু দাগ রেখে গেছে পড়শির আয়নায়
পাথরের দেহে, রাস্তায়, নিজের শত্রুর চোখে
সেটাই যোনিপথ।
পচন লাগার পর কীটনাশক
একটু নড়ে চড়ে বসা
পোকাদের বাড় বাড়ন্তে দিন রাত্রি পুড়ছিল যখন
রোদচশমায় ধরা পরেনি মড়ক।
রোগ আর রুগীর ধারাপাত
নিয়ন্ত্রণ কাঠি তৃতীয় চরিত্রে
গেট-ওয়েল-সুন বীজমন্ত্র লাল হয়ে আসে
বদলানোর ইচ্ছারা ভিতরে ভিতরে
ওঠানামা করে কপিকলের মতো।
উপঢৌকনে মোড়া শকটবাষ্প
যে ভাবে এগোচ্ছে রোগের আসক্তি
মন্বন্তর লেবুর কোয়া সবাইকেই গিলতে হবে।
তাড়না
এখনো বুঝি না, পোড়ার মানে
সূর্যের অন্তর-দহন কপালের কার্পেট জুড়ে
পোড়া-ছাই-সৌরকলা।
সুখের অসুখ থেকেই বোধ হয়
পচতে শুরু করেছে আঙুল
এর থেকে ছড়িয়ে পড়বে বেঁচে থাকায়
যে ভাবে ভিতর থেকে ধমনীকে
প্রতিদিন গিলে ফেলছে পচারক্তের শ্বাস।
যতটা আগুন লাগলে শরীরের ভিতর থেকে
ভেজার তাড়না হয়
সেই ষাঁড় তাড়া করেনি আঙুলচোষা বালক-বালিকাদের।
ব্যাধির বোধিসত্ত্ব
আমাকে ছুটতেই হবে
অলি-গলি-পাকস্থলী ভুলে
প্রতিটি রাস্তার শেষে দেওয়ালের বিভ্রান্তি
তবে কি পথ আঁটকে গেছে ক্ষুধায়?
এই রকম চুলের মতো এলোমেলো
সম্ভাবনায়
পাতা উল্টাতে উল্টাতে জিপসি অধ্যায়ের দিকে
স্থির-চিত্র সেই কবে থেকে বিরাজমান
অসুখের হাজার চিলেকোঠা।
সুখের ছেদ যেখানে সেটাই কি অসুখ?
ইহজগৎ?
মন ভালো করার তাগিদে অ্যাসাইলামে গিয়ে
ব্যাধির বোধিসত্ত্ব ফেলে এসেছি
নশ্বরতায়
দেওয়ালটা টপকানো, ভাঙার তাগিদ
সম্ভাব্য আলোর সন্ধানে
অন্ধকারের দিকে হাঁটার ঝুঁকি নিলাম না।
যোনিপথ
রোজ মরার মতো বেঁচে থেকে
বাঁচার মতো বাঁচার কথা ভাবি।
বেঁচে থাকা আর মরে বেঁচে থাকা
ঝুলে যাওয়া ঝুলো সফরের দিনগুলো
সব নান্দনিক
সব আঙুল থেকে টুপটাপ ঝরে পড়া সিম্ফনি
যে মৃত্যু দাগ রেখে গেছে পড়শির আয়নায়
পাথরের দেহে, রাস্তায়, নিজের শত্রুর চোখে
সেটাই যোনিপথ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন