দৃষ্টিসন্ধি
ডিগবাজি কথায় কেটে গেলে সংকোচের বাচ্চা-ভয়
মেঘ কেটে শুরু হয় রবির বিজয়;
যে ছুঁতোয় প্রকৃতির ছন্দে পাখা মেলে
চশমা আঁটে রঙিন সকাল
মন থেকে সদর্পে তাড়াতে ঘটে যাওয়া নিশি-ঝাল।
বিধি-নিষেধের তিত্তির ডজন ডিম
ইচ্ছা-অনিচ্ছায় ফাটে, ভাঙে
উৎফুল্লের বেহিসেবি লাঙে।
নির্বাক কস্তুরি দৃশ্যপটে কাটে দাগ
মেরে ফেলতে ওঁৎ পেতে থাকা ভুল বোঝাবুঝি-বাঘ।
অজর ধারায় অচিরাৎ নামে ডায়মন্ড ফোঁটার বৃষ্টি
দু'মেরুর দূরত্ব কমলেই এক হয়
চৌম্বক চোখের দৃষ্টি।
বল
ষোলো কলা পূর্ণ গোল, বল।
বস্তুটি দেখলেই পা কামড়ায় –
লাথি কষে
ফুলিয়ে পায়ের টিসু
দেখতে গাট্টি গোল প্রতিপক্ষ।
উল্টো দিক থেকেও হুঙ্কার
শোধ করতে কাঁটা ঘাই,
মনে ধার তোলে
সাজে গুলি খাওয়া বাঘ।
দু’দলই মুখিয়ে –
গোলাকার বস্তুটি কি অন্যায়ে বলির পাঁঠা
যেমন, স্বদেশে বা বিদেশে
প্রজা-সাধারণ?
চৌকস
উড়ন্ত ঘ্রাণেই বুঝতে পারে
কোন দিকে হবে মোড়
হাওয়ার উজান ঠেলে
কীভাবে কদ্দূর গেলে কেটে যাবে ঘোর
মিলবে সন্ধান আলোর।
সিদ্ধিমন্ত্র মুখস্তই আছে
কী মিশিয়ে বড়শি ফেললে
গোগ্রাসে লা-পাত্তা টোপ
ওজন সামলিয়ে
ঝোপ বুঝে মারবে কোপ।
কেউ বোঝবার আগেই বসাবে নখর
ছিঁড়ে ফেলে ফেঁপে-ফুলে ওঠা কন্ঠস্বর,
হাঁ-বোধক ভঙ্গিতে হাতিয়ে নিতে হাঁড়ির খবর।
মলমের ভূমিকা
উড়ো কথা, কখনো তুলি না কানে
ছুঁড়ে ফেলি ক্ষুরধার স্রোতে,
অসুখী বায়ুর ঠেলাধাক্কা অনুমেয়ে
শ্রবণেন্দ্রিয়ের রূপ তলাহীন ঝুড়ি।
ধরা পড়লে কোনো এবড়ো থেবড়ো – ছাড় দিই,
ভদ্র ব’লে মারি উশা, ঝাড়ুতে নিচের
নিচুতাও করি পরিষ্কার।
পায় সে সাহস, উদ্দীপনা,
কাটতে থাকে ক'মাসের অনুপস্থিতির
নিমতিতা ঢেঁকুর।
কাঁটা ভরা পরিস্থিতি বুঝে ওঠাটাই
মলমের ভূমিকায়।
এই সাঁকো
এই সাঁকো এক তরফা ক'দিন দাঁড়িয়ে –?
ঋজুতার মাঠামার্কা মুখে পা বাড়ালেই
ধাক্কা মারে লেপ্টে থাকা সাবানে, শৈবালে,
হই চিৎপটাং – অচেনার অভিনয়ে
তুমি আড়চোখে তাকিয়ে – !
আলোচ্য সূচির আম্রফল, উচ্চমার্গ
ছুঁতে না পারলেও তুলকালাম,
দৌড়ে বোঝাতে চাও
এতো শুটকির ভর্তায় পান্তাপাঠ ভোরেই চোকাবে।
সাথী যদি অন্য কেউ, সফরে বৈচিত্র্য,
গল্পে হাঁটুজল : রসমালাই, ছানা থুতুনি
...
ডিগবাজি কথায় কেটে গেলে সংকোচের বাচ্চা-ভয়
মেঘ কেটে শুরু হয় রবির বিজয়;
যে ছুঁতোয় প্রকৃতির ছন্দে পাখা মেলে
চশমা আঁটে রঙিন সকাল
মন থেকে সদর্পে তাড়াতে ঘটে যাওয়া নিশি-ঝাল।
বিধি-নিষেধের তিত্তির ডজন ডিম
ইচ্ছা-অনিচ্ছায় ফাটে, ভাঙে
উৎফুল্লের বেহিসেবি লাঙে।
নির্বাক কস্তুরি দৃশ্যপটে কাটে দাগ
মেরে ফেলতে ওঁৎ পেতে থাকা ভুল বোঝাবুঝি-বাঘ।
অজর ধারায় অচিরাৎ নামে ডায়মন্ড ফোঁটার বৃষ্টি
দু'মেরুর দূরত্ব কমলেই এক হয়
চৌম্বক চোখের দৃষ্টি।
বল
ষোলো কলা পূর্ণ গোল, বল।
বস্তুটি দেখলেই পা কামড়ায় –
লাথি কষে
ফুলিয়ে পায়ের টিসু
দেখতে গাট্টি গোল প্রতিপক্ষ।
উল্টো দিক থেকেও হুঙ্কার
শোধ করতে কাঁটা ঘাই,
মনে ধার তোলে
সাজে গুলি খাওয়া বাঘ।
দু’দলই মুখিয়ে –
গোলাকার বস্তুটি কি অন্যায়ে বলির পাঁঠা
যেমন, স্বদেশে বা বিদেশে
প্রজা-সাধারণ?
চৌকস
উড়ন্ত ঘ্রাণেই বুঝতে পারে
কোন দিকে হবে মোড়
হাওয়ার উজান ঠেলে
কীভাবে কদ্দূর গেলে কেটে যাবে ঘোর
মিলবে সন্ধান আলোর।
সিদ্ধিমন্ত্র মুখস্তই আছে
কী মিশিয়ে বড়শি ফেললে
গোগ্রাসে লা-পাত্তা টোপ
ওজন সামলিয়ে
ঝোপ বুঝে মারবে কোপ।
কেউ বোঝবার আগেই বসাবে নখর
ছিঁড়ে ফেলে ফেঁপে-ফুলে ওঠা কন্ঠস্বর,
হাঁ-বোধক ভঙ্গিতে হাতিয়ে নিতে হাঁড়ির খবর।
মলমের ভূমিকা
উড়ো কথা, কখনো তুলি না কানে
ছুঁড়ে ফেলি ক্ষুরধার স্রোতে,
অসুখী বায়ুর ঠেলাধাক্কা অনুমেয়ে
শ্রবণেন্দ্রিয়ের রূপ তলাহীন ঝুড়ি।
ধরা পড়লে কোনো এবড়ো থেবড়ো – ছাড় দিই,
ভদ্র ব’লে মারি উশা, ঝাড়ুতে নিচের
নিচুতাও করি পরিষ্কার।
পায় সে সাহস, উদ্দীপনা,
কাটতে থাকে ক'মাসের অনুপস্থিতির
নিমতিতা ঢেঁকুর।
কাঁটা ভরা পরিস্থিতি বুঝে ওঠাটাই
মলমের ভূমিকায়।
এই সাঁকো
এই সাঁকো এক তরফা ক'দিন দাঁড়িয়ে –?
ঋজুতার মাঠামার্কা মুখে পা বাড়ালেই
ধাক্কা মারে লেপ্টে থাকা সাবানে, শৈবালে,
হই চিৎপটাং – অচেনার অভিনয়ে
তুমি আড়চোখে তাকিয়ে – !
আলোচ্য সূচির আম্রফল, উচ্চমার্গ
ছুঁতে না পারলেও তুলকালাম,
দৌড়ে বোঝাতে চাও
এতো শুটকির ভর্তায় পান্তাপাঠ ভোরেই চোকাবে।
সাথী যদি অন্য কেউ, সফরে বৈচিত্র্য,
গল্পে হাঁটুজল : রসমালাই, ছানা থুতুনি
...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন