তিনটি কবিতা
সন্দীপন দাশ
একটা ঘুম চিত হয়ে শুয়ে রাতকে ডাকছে
আলু মুখে দেওয়ার আগে যে মেয়েটা মুখ তুলে চেয়েছিল
নয়নতুলিকা
সকাল হলো দরজার পশ্চাৎ দর্শন যদিও চার মাথায় পড়ে
থাকে চশমা... রোজ রুজি
বাহুল্যের য-ফলায় যে হ্রদ রয়েছে
জন্মদিনের দোয়াত কালি দয়া করলে পড়বে কালি
পর্বে পর্বে পোশাক পো নদীর
মুক্তো মালাকার লাস্য ছন্দ ভেঙে ট্রাফিক সিগনাল
চাকা খোলা ব-দ্বীপ মুচকুন্দ রঙের বোঁটায় সময়ের অ-বিন্দুটিকে
খুঁজে যদিও পাশের গলিতেই কৃষ্ণচূড়া
শিলিগুড়ির বারান্দা থেকে ঘুম স্টেশন
হুডখোলা জিপের সবুজ চোখ
রাংতার মতো চুল ওর
লুপের সরীসৃপ খোলস ছাড়িয়ে ফেলে টাইম কলের পাশে
শান্ত দুপুর খাঁ খাঁ করা পাখির পালক
পাল্টে নিতে পারে অবাক তরুবাক
ঘুঘু যে সকালের ডালে বসে কমলালেবুকে প্রেম নিবেদন করেছিল
একটা ঘুম চিত হয়ে বসে রাতকে ডাকছে
বৃষ্টির মধ্যে একটা চিত্রকল্প কালো কালো চাকা চাকা শান্তির সুখে পিস
দৌবারিক দূরত্ব সামনেই ফটক খোলা একটি বিশেষণ
আমাকে... আমা...কে শাওয়ার গুরুজি সেমি. চমকে নাটকীয় অ্যাকশান
থামার পাশে পাছার মতো
আরও একবার কাচে মুখ দিয়ে দিয়ে দিয়ে দিয়ে
ট্রেন বেরিয়ে যাবে বন্ধুর কবিতা রিভার্সে চুপ চুপ
কেচ্ছা থেরাপিউটিক তবু জাঙ্গিয়ায় লুকানো অন্তর্বাস
গঠনতান্ত্রিক তোমার জন্য ২টো অনুপ্রাস
এইখানেই এইখানেই জলের দাগটা
লাল জামার কাঁধে
কমলার দাঁড়িয়ে থাকার প্রান্তে
আমি যে হেঁটে যাচ্ছিলাম সেখানেই
ছোঁয়া দাও, রেখার ছোঁয়া আঁচল কেন নয়?
ঘুম ঘুম ঘুম পায় অনেক দূরে ক্রমে অন্ধকারে
কেয়াপাতা ভুলে গেছে শৈশবের জল
জল... গড়াতো শুধু ছোট্ট পাখি লাল ঠোঁটের ফাঁকে
এখন মাটির শব্দছক
ভেসে ফেলো তবু ভালো। পাঁচিলের কাছে ধার রেখে
আমাদের আড়াল বিড়ালচোখ সাক্ষী ছুঁয়ে দাও রেখার দৃষ্টিকে
ঘুম তখনও ঘুম রাত বারোটার খুন
অর্কিড-শিশু
নির্ঝরিণীর নূপুর কৌটোয় বন্দী রেখে
দাঁড়াও আয়নার সামনে। গন্ধ মুখ ঘুরিয়ে
ফিরছে গোকুলের ঠিকানায়।
শান্ত দুপুর আর কাঁধ – যার চুলের সাথি
সারথি তাদের তুমি কিংবা আপনি
টবের সমুখে করতোয়া
দাঁড়িয়ে আছে। চোখে আদিম চশমা।
তুলে নাও মেঘনূপুর
লিখতে তো হবে বর্ষামঙ্গল।
সিঁড়ি দিয়ে ঘুরো না লুপের খপ্পরে
আঁখির অন্তিম সর্বনাম লেখা যদিও সম্ভব।
অশ্লীল, থাক, ঘুরে যাক, আয়নার উপর রাখা হাত
কাল... কাল... গতকাল আগামীকাল
চাঁদের কৌপীনটুকু ঘুমিয়ে পড়লে পরে
রেখে দিও চাবিটা গাছের দিগন্তে।
ঘুমিয়ে পড়েছে আলো
জেগে আছে আলো
বেরিয়ে এলো আলো
স্বপ্নদোষে আলো
ছাদে ছেয়ে গেছে তার ভেজা স্বর
ঘুমের মধ্যেই লাইটের অনুপ্রবেশে।
অন্ধকারে তাকিয়ে থেকে জয় করো আলো
পাবে ঈশ্বরের উঁকি মারা শব্দকল্প।
একটা ঘুম চিত হয়ে শুয়ে রাতকে ডাকছে
আলু মুখে দেওয়ার আগে যে মেয়েটা মুখ তুলে চেয়েছিল
নয়নতুলিকা
সকাল হলো দরজার পশ্চাৎ দর্শন যদিও চার মাথায় পড়ে
থাকে চশমা... রোজ রুজি
বাহুল্যের য-ফলায় যে হ্রদ রয়েছে
জন্মদিনের দোয়াত কালি দয়া করলে পড়বে কালি
পর্বে পর্বে পোশাক পো নদীর
মুক্তো মালাকার লাস্য ছন্দ ভেঙে ট্রাফিক সিগনাল
চাকা খোলা ব-দ্বীপ মুচকুন্দ রঙের বোঁটায় সময়ের অ-বিন্দুটিকে
খুঁজে যদিও পাশের গলিতেই কৃষ্ণচূড়া
শিলিগুড়ির বারান্দা থেকে ঘুম স্টেশন
হুডখোলা জিপের সবুজ চোখ
রাংতার মতো চুল ওর
লুপের সরীসৃপ খোলস ছাড়িয়ে ফেলে টাইম কলের পাশে
শান্ত দুপুর খাঁ খাঁ করা পাখির পালক
পাল্টে নিতে পারে অবাক তরুবাক
ঘুঘু যে সকালের ডালে বসে কমলালেবুকে প্রেম নিবেদন করেছিল
একটা ঘুম চিত হয়ে বসে রাতকে ডাকছে
বৃষ্টির মধ্যে একটা চিত্রকল্প কালো কালো চাকা চাকা শান্তির সুখে পিস
দৌবারিক দূরত্ব সামনেই ফটক খোলা একটি বিশেষণ
আমাকে... আমা...কে শাওয়ার গুরুজি সেমি. চমকে নাটকীয় অ্যাকশান
থামার পাশে পাছার মতো
আরও একবার কাচে মুখ দিয়ে দিয়ে দিয়ে দিয়ে
ট্রেন বেরিয়ে যাবে বন্ধুর কবিতা রিভার্সে চুপ চুপ
কেচ্ছা থেরাপিউটিক তবু জাঙ্গিয়ায় লুকানো অন্তর্বাস
গঠনতান্ত্রিক তোমার জন্য ২টো অনুপ্রাস
এইখানেই এইখানেই জলের দাগটা
লাল জামার কাঁধে
কমলার দাঁড়িয়ে থাকার প্রান্তে
আমি যে হেঁটে যাচ্ছিলাম সেখানেই
ছোঁয়া দাও, রেখার ছোঁয়া আঁচল কেন নয়?
ঘুম ঘুম ঘুম পায় অনেক দূরে ক্রমে অন্ধকারে
কেয়াপাতা ভুলে গেছে শৈশবের জল
জল... গড়াতো শুধু ছোট্ট পাখি লাল ঠোঁটের ফাঁকে
এখন মাটির শব্দছক
ভেসে ফেলো তবু ভালো। পাঁচিলের কাছে ধার রেখে
আমাদের আড়াল বিড়ালচোখ সাক্ষী ছুঁয়ে দাও রেখার দৃষ্টিকে
ঘুম তখনও ঘুম রাত বারোটার খুন
অর্কিড-শিশু
নির্ঝরিণীর নূপুর কৌটোয় বন্দী রেখে
দাঁড়াও আয়নার সামনে। গন্ধ মুখ ঘুরিয়ে
ফিরছে গোকুলের ঠিকানায়।
শান্ত দুপুর আর কাঁধ – যার চুলের সাথি
সারথি তাদের তুমি কিংবা আপনি
টবের সমুখে করতোয়া
দাঁড়িয়ে আছে। চোখে আদিম চশমা।
তুলে নাও মেঘনূপুর
লিখতে তো হবে বর্ষামঙ্গল।
সিঁড়ি দিয়ে ঘুরো না লুপের খপ্পরে
আঁখির অন্তিম সর্বনাম লেখা যদিও সম্ভব।
অশ্লীল, থাক, ঘুরে যাক, আয়নার উপর রাখা হাত
কাল... কাল... গতকাল আগামীকাল
চাঁদের কৌপীনটুকু ঘুমিয়ে পড়লে পরে
রেখে দিও চাবিটা গাছের দিগন্তে।
ঘুমিয়ে পড়েছে আলো
জেগে আছে আলো
বেরিয়ে এলো আলো
স্বপ্নদোষে আলো
ছাদে ছেয়ে গেছে তার ভেজা স্বর
ঘুমের মধ্যেই লাইটের অনুপ্রবেশে।
অন্ধকারে তাকিয়ে থেকে জয় করো আলো
পাবে ঈশ্বরের উঁকি মারা শব্দকল্প।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন