খোয়াবি
‘অল্প ভালোবাসার কোনো বিকল্প নেই। আমি কী করে জানাবো বল, জানালেই তুমি আরেকজনের হয়ে যাচ্ছ। এসব দেখতে দেখতে আমাকে চাঁদের খই খেয়ে মুখ তেতো করে হট্টমালার মালা পরে যাদুকরী মুহূর্তের জন্য অপেক্ষা করতে হতো। ওটা আমার পক্ষে সম্ভব নয়’। গোলাপি নাইটি পরে নিতে নিতে জেব্রানী ঝগড়া করছিলো জেব্রা দাগের উপর দাঁড়িয়ে।
ওখানেই ঘর সংসার। মেট্রো ডেয়ারীর প্যাকেটে প্যাকেটে গোলপাতার ঘর। ফুসফুস থেকে ফুসফুসে ছড়িয়ে পড়ছে জ্বরের কথা। জ্বরের স্বপ্ন। ট্রেন চলতে চলতে মনে হয়েছিল ফলের গাছগুলো মা, আর ফুলের গাছগুলো মাসি । পাঙাশ মাছের স্বেচ্ছাচারিতা ড্রেনের জলে গুলে যাচ্ছিল। মা কালীর ফটো ঋতুতে ঋতুতে দেওয়াল বদল করে। তবু দেওয়ালের খেয়ালিতে একছড়া সিটি গোল্ডের হার জীবনে সে পেয়েছিল। ট্রেনের কামরায় মদ ও মৈথুন ফ্ল্যাশব্যাক করছে বারবার। একটা সময় মনে হয়েছিল, পরের স্টপেজে নেমে ফিরে যাওয়া ভালো। একরাশ তেতো স্মৃতি অক্টোপাসটা ছুঁড়ে দিল মিলিয়ে যাবার আগে। স্বস্তি কথাটার মানে কেঁচোর একদলা গুয়ের মতো মাটির উপরে যেন ঘর গড়ে তোলা। দি বস্তী একটু একটু করে চাঁদের মাটি ব্যাংকে জমিয়েছে। মায় যৌতুকটুকু পর্যন্ত। আর সেভাবেই আভা ও আভাস মিলে দ্বিতল বাড়ি।
আমি কী অন্য রকম হয়ে যাচ্ছি! দীঘার সাগর জলে আমার কাঁপা কাঁপা ছায়া আর পড়ে না। জলের ভিতর আমি শুয়ে নেই। মদ খেয়েও বা না খেয়েও তুমি আর আমাকে দেখতে পাচ্ছ না। এই একবছরে আমি হারিয়ে গেছি।
আসলে খুব হাসার সুযোগ করে দিয়ে এক পশলা বৃষ্টি ঝগড়া শেষ দেখার কৌতূহলে ঝরে পড়ল। ওখানে অনেক মদ অপ্রয়োজনীয় সমুদ্রের নুনের সঙ্গে মিশে যাচ্ছিল। জল বগলে চেপে জেব্রানী জামাকাপড় বদলায়। রাজ্যের মাওবাদী গল্প ঘুরে জেব্রার অনেক সময় লেগেছিল সমুদ্রকে ড্রেন ভাবার ভুলটি ভাঙাতে।
‘অল্প ভালোবাসার কোনো বিকল্প নেই। আমি কী করে জানাবো বল, জানালেই তুমি আরেকজনের হয়ে যাচ্ছ। এসব দেখতে দেখতে আমাকে চাঁদের খই খেয়ে মুখ তেতো করে হট্টমালার মালা পরে যাদুকরী মুহূর্তের জন্য অপেক্ষা করতে হতো। ওটা আমার পক্ষে সম্ভব নয়’। গোলাপি নাইটি পরে নিতে নিতে জেব্রানী ঝগড়া করছিলো জেব্রা দাগের উপর দাঁড়িয়ে।
ওখানেই ঘর সংসার। মেট্রো ডেয়ারীর প্যাকেটে প্যাকেটে গোলপাতার ঘর। ফুসফুস থেকে ফুসফুসে ছড়িয়ে পড়ছে জ্বরের কথা। জ্বরের স্বপ্ন। ট্রেন চলতে চলতে মনে হয়েছিল ফলের গাছগুলো মা, আর ফুলের গাছগুলো মাসি । পাঙাশ মাছের স্বেচ্ছাচারিতা ড্রেনের জলে গুলে যাচ্ছিল। মা কালীর ফটো ঋতুতে ঋতুতে দেওয়াল বদল করে। তবু দেওয়ালের খেয়ালিতে একছড়া সিটি গোল্ডের হার জীবনে সে পেয়েছিল। ট্রেনের কামরায় মদ ও মৈথুন ফ্ল্যাশব্যাক করছে বারবার। একটা সময় মনে হয়েছিল, পরের স্টপেজে নেমে ফিরে যাওয়া ভালো। একরাশ তেতো স্মৃতি অক্টোপাসটা ছুঁড়ে দিল মিলিয়ে যাবার আগে। স্বস্তি কথাটার মানে কেঁচোর একদলা গুয়ের মতো মাটির উপরে যেন ঘর গড়ে তোলা। দি বস্তী একটু একটু করে চাঁদের মাটি ব্যাংকে জমিয়েছে। মায় যৌতুকটুকু পর্যন্ত। আর সেভাবেই আভা ও আভাস মিলে দ্বিতল বাড়ি।
আমি কী অন্য রকম হয়ে যাচ্ছি! দীঘার সাগর জলে আমার কাঁপা কাঁপা ছায়া আর পড়ে না। জলের ভিতর আমি শুয়ে নেই। মদ খেয়েও বা না খেয়েও তুমি আর আমাকে দেখতে পাচ্ছ না। এই একবছরে আমি হারিয়ে গেছি।
আসলে খুব হাসার সুযোগ করে দিয়ে এক পশলা বৃষ্টি ঝগড়া শেষ দেখার কৌতূহলে ঝরে পড়ল। ওখানে অনেক মদ অপ্রয়োজনীয় সমুদ্রের নুনের সঙ্গে মিশে যাচ্ছিল। জল বগলে চেপে জেব্রানী জামাকাপড় বদলায়। রাজ্যের মাওবাদী গল্প ঘুরে জেব্রার অনেক সময় লেগেছিল সমুদ্রকে ড্রেন ভাবার ভুলটি ভাঙাতে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন