কালিমাটি অনলাইন

ত্রয়োদশ বর্ষ / নবম সংখ্যা / ১৩৬

দশম বর্ষ / একাদশ সংখ্যা / ১১০

ত্রয়োদশ বর্ষ / নবম সংখ্যা / ১৩৬

রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১৫

তানজিন তামান্না

স্বপ্নদোষ
যখন তাকালে গোপনে স্কিপ করলাম তোমার চোখ অহংকারী ভুরুর টানে ইচ্ছে হলো রাখি দুর্দান্ত চুমু ব্যস্ততাকে ঘাঁটতে চাইনি বলে সরে আসি অজুহাতে
ঝাল-মিষ্টি কবিতার কোরমা খাওয়াবে বলে এক বন্ধু ডাইনিঙে অপেক্ষায়... চাখি তার অন্য নিষাদ চাখতে চাখতে বিশ্রী রকম বৃষ্টি পায় তখন সুখ টানতে ইচ্ছে হলো খুব... 
আঙুলের ফাঁকে সিগরেট স্টাইলে কলম নিতেই চোখে ল্যাপটালো কালি এত বছর পর বিনির্মাণ হচ্ছে প্রাক্তন প্রেমিকের স্বপ্নদোষ...


দুপুর ২
ড়াইগাছের দুপুরে চুমুর ঋণ জমলে একঘেয়েমি ঢুকে পড়ে সমকামী বোতাম ঘরে ঢুঁ মারে মেঘ, মেঘ অবসন্ন বিকেলে...
যে গল্পটা গত মার্চে চুরি গেল জামতৈল স্টেশনে তাকে খুঁজতে গিয়ে ডেকে আনি কিংকর্তব্যবিমূঢ় দুপুর ২ কে রোদ নিঙড়ে জানালার গ্রীলে গাদা হয় খড়ের ঘ্রাণ
অ্যান্ড্রয়েড’র ডায়মন্ড বুকে ঝাঁপ খোলে ফুলস্টপ...



অনন্ত বাজার

প্রাপক                       প্রেরক
সুন্দলী                       বনসাই

কথায় কথায় উঠে এলো অনন্ত বাজারের কথা একটা গ্রাম আর মফস্সলের দূরত্ব নিয়ে এমন হাট বসে সুন্দলীতেও এক সময়ের জমজমাট সিনেমা হলের নামে এই বাজারের নামকরণ যখন ওই এলাকার কাছেই ছিলাম, মা অথবা বাবার সাথে যেতাম কাঁচা বাজার করতে বাজারের কথা ঘিরে কত কথা ঢুঁ মারে দুপুরের স্মার্টফোনে...  
জনপ্রিয় বেদের মেয়ে জ্যোৎস্না’র মহড়ায় গোসলখানা হয়ে ওঠে প্রথম থিয়েটার তাঁতের গামছার বদলে কখন যে এসে গেছে সাদা তুলতুলে টাওয়েল জীবন, তা ভাবতে ভাবতেই সুউচ্চ বারান্দায় বনসাই হয়ে গেছে রক্তকরবী...  
রান্না-বান্না ফেলে তুমি যেতে পারলে না এখনও! প্রত্যেকটা সব্জির দোকানে সন্ধ্যার প্রদীপে জ্বলেছিল তেলতেলে কাল শরীর...   





0 কমেন্টস্:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন